ওয়েবসাইট কি ও ওয়েবসাইট কত প্রকার বিস্তারিত
ওয়েবসাইট কি? এই বিষয়ে এখনও অনেকেই জানেননা। যারা ওয়েবসাইট কি? এই বিষয়ে জানেন না, তাদের জন্য আজকের লেখাতে আমরা ওয়েবসাইট সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা শেয়ার করব। ওয়েবসাইট কি? এবং ওয়েবসাইট কত প্রকার? এই বিষয়ে আমাদের বিস্তারিত আলোচনা আপনাদেন সাহায্য করবে। আমাদের মধ্যে এখনও এমন অনেকেই রয়েছে। যা ওয়েবসাইট সম্পর্কে কিছু বুঝতে পারেন না।
- আসলে ওয়েবসাইট কি কারণে তৈরি করা হয়?
- ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কি কি কাজ করা যায়? এবং
- ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে অর্থ উপার্জন করা যায়?
- ওয়েবসাইট হচ্ছে একটা ব্যবসার অনেক বড় একটি সম্পদ।
এই সকল বিষয় সম্পর্কে এখনও অনেকেই জানেননা। যারা জানেননা তারা এই লিখাটি পড়ার মাধ্যমে জানতে পারবেন। আসলে ওয়েবসাইট কি? এবং এটি কিভাবে আপনি ব্যবহার করতে পারেন?
ওয়েবসাইট কি?
Website হচ্ছে, এমন একটি ওয়েব ভিত্তিক প্লাটফর্ম। যেখানে প্রয়োজনীয় ডাটাগুলোকে সংরক্ষিত করা হয়। এবং প্রয়োজন অনুসারে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ডাটাগুলোকে ভিজিটর হিসেবে দেখা যায়। যদি আপনি একজন ওয়েব ডেভলপার হয়ে থাকেন, তাহলে এই বিষয় সর্ম্পকে আপনি ভাল বুঝবেন।
তবে যাদের আইটি বিষয়ে জ্ঞান রয়েছে, তাদের জন্য ওয়েবসাইট কি? সে বিষয়ে জানা অনেক সহজ একটি বিষয়। যদি আপনি নতুন হয়ে থাকেন, তাহলে এটি আপনাকে জানতে হবে। ওয়েবসাইট হচ্ছে এমন একটি সার্ভার।
যেখানে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো অনলাইনের মাধ্যমে আপনি সংরক্ষণ করতে পারেন। এবং প্রয়োজন অনুসারে আপনার টার্গেটেড ভিজিটররা বা আপনার অডিয়েন্সরা আপনার সে তথ্য গুলো পড়তে পারবে, দেখতে পারবে, এবং এই সম্পর্কে ভালো বুঝতে পারবে। আপনার তথ্যগুলোকে সংরক্ষণ করার জন্য এটি ব্যবহার করতে পারেন।
পাশাপাশি ব্যবসা করার জন্য আপনি আপনার ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করতে পারেন। অথবা আপনি চাইলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের জন্য একটি ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারেন। ওয়েবসাইটের নানা রকমের উপকারিতা রয়েছে। এই উপকারিতাগুলো আপনাকে একটি ওয়েবসাইট তৈরিতে অনেক বেশি আগ্রহী করে তুলবে।
সহজ কথায় ওয়েবসাইট হচ্ছে, এমন একটি প্লাটফর্ম। যেটাতে আপনার তথ্যগুলো ব্যবহার করে আপনি সেগুলো আপনাদের ভিজিটরদের মাধ্যমে মনিটাইজ করতে পারবেন। এবং তার মাধ্যমে ওয়েবসাইট থেকে ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
ওয়েবসাইটের প্রকার
কাজের ধরন অনুযায়ী ওয়েবসাইট বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে। যদি আপনি কোন একটা উদ্যোগ গ্রহণ করেন। সে উদ্যোগটার উপরেই নির্ভর করবে, আপনি কি ধরনের ওয়েবসাইট করবেন? এখানে আমরা বিভিন্ন প্রকারের ওয়েবসাইটের তালিকা আপনাদেরকে সরবরাহ করব।
যেন আপনারা বুঝতে পারেন ওয়েবসাইট কত প্রকার ও কি কি? সুতরাং আপনার যদি ওয়েবসাইটের প্রকার সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে নিচের তালিকাটি দেখে ফেলতে পারেন। এবং পাশাপাশি ওয়েবসাইট সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানার জন্য লিখাটি মনোযোগ দিয়ে সম্পূর্ণ পড়ুন।
যারা মূলত টেকনোলজির দিক থেকে পিছিয়ে আছেন, তাদের জন্য এই বিষয়গুলো জানা খুব প্রয়োজন। কারণ, ভবিষ্যতে আপনাকে টেকনোলজি কে পাশে নিয়ে চলতে হবে। বর্তমান সময়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার জন্য বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন রকম টেকনোলজির ব্যবহার শুরু করেছে। এগুলো যদি আপনি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে না পারেন, তাহলে আপনি ডিজিটাল বাংলাদেশ এর সুযোগ সুবিধা গুলো উপভোগ পারবেন না।
যদি আপনি বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে ডিজিটাল বাংলাদেশের সকল সুবিধা উপভোগ করতে চান, তাহলে আপনাকে অবশ্যই টেকনোলজির খুঁটিনাটি বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে। তবে এমন না যে, আপনাকে একজন টেকনোলজি এক্সপার্ট হতে হবে। শুধুমাত্র আপনাকে এটাই জানতে হবে। যদি আপনি প্রফেশনাল না হন।
কিভাবে টেকনোলজি কাজ করে?
টেকনোলজি কিভাবে কাজ করে? সে বিষয়টির বেসিক ধারণা গ্রহণ করলে হবে। আপনি টেকনোলজি ব্যবহার করে বাংলাদেশের যত সকল টেকনোলজি ভিত্তিক সুবিধা রয়েছে। সে সকল টেকনোলজি ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে আপনি টেকনোলজির সুবিধা গুলো উপভোগ করতে পারবেন।
চলুন আমরা জেনে নিই, ওয়েবসাইটের প্রকার সম্পর্কে। কারন, আমরা এই আর্টিকেল থেকে ওয়েবসাইট কাকে বলে? বা ওয়েবসাইট কি? এবং ওয়েব সাইটের বিভিন্ন প্রকার সম্পর্কে জানতে চেষ্টা করতেছি। সুতরাং আমরা যদি এই বিষয়গুলো জানি, তাহলে আমরা টেকনোলজিকে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারব।
একটা ওয়েবসাইট যে জীবনের জন্য কত গুরুত্বপূর্ণ। সে বিষয়ে কিন্তু আমরা এখনো জানিনা। যারা ওয়েব সাইট সম্পর্কে কিছু বুঝি না। তারাই মূলত এটা সম্পর্কে আর বুঝার চেষ্টাও করে না। কিন্তু আপনাদেরকে এই বিষয়ে জানতে হবে এবং বুঝতে হবে।
যেন আপনারা অন্যদের থেকে পিছিয়ে না থাকেন। এবং পড়াশোনা করার পাশাপাশি যেন টেকনোলজি ব্যবহার করে অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এবং অনলাইনে নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করতে পারেন।
বিভিন্ন প্রকারের ওয়েবসাইট
- ই-কমার্স ওয়েবসাইট
- ব্যবসার প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ওয়েবসাইট
- ব্লগ ওয়েবসাইট
- ফোরাম ওয়েবসাইট
- কমিউনিটি ওয়েবসাইট
- সোস্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট
- পোর্টফলিও ওয়েবসাইট
- ডাউনলোড ওয়েবসাইট
- ভিডিও স্ট্রামিং ওয়েবসাইট
- ড্রপ শিপিং ওয়েবসাইট
- রিসেলার ওয়েবসাইট
- এফিলিয়েট মার্কেটিং ওয়েবসাইট
- হসপিটাল ওয়েবসাইট।
এভাবে করে ওয়েব সাইটের বিভিন্ন প্রকার হতে পারে।
এগুলো মূলত কাজের ধরনের ওপর নির্ভর করে বিভিন্ন প্রকার তৈরি করা হয়ে থাকে। যদি আপনি ওয়েবসাইটের প্রকার সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে আপনাকে প্রথমেই কি কি ধরনের কাজগুলো অনলাইনে করা হয়? সে বিষয়ে আপনাকে জানতে হবে।
যত কিছু অনলাইনে সম্পন্ন করা হয় বা পরিচালনা করা হয়। সেই সকল বিষয়ের উপর একটা নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট থাকে। এক্ষেত্রে আপনি যদি খেলাধুলা বিষয়ে কাজ করে থাকেন, তাহলে আপনার ওয়েবসাইটটি হবে স্পোর্টস ওয়েবসাইট। আপনি যদি ব্লগিং করে ইনকাম করে থাকেন, তাহলে আপনার ওয়েবসাইটটি হচ্ছে ব্লগ ওয়েবসাইট।
আর আপনি যদি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং নিয়ে কাজ করে থাকেন, তাহলে আপনার ওয়েবসাইটের নাম হতে পারে অ্যাফিলিয়েট ওয়েবসাইট। যদি আপনি ড্রপ শিপিং ব্যবসা শুরু করেন, এক্ষেত্রে আপনার ওয়েবসাইটটি হতে পারে ড্রপ শিপিং ওয়েবসাইট।
অনলাইনে যত ধরনের ব্যবসা রয়েছে, সবগুলো ব্যবসার জন্য ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন। সবগুলো ওয়েবসাইটের মধ্যে বিভিন্ন রকমের পার্থক্য রয়েছে। কাজের উপর নির্ভর করে ওয়েবসাইটগুলোকে এভাবে ডিজাইন করা হয় বলেই ওয়েবসাইট গুলোর নাম ভিন্ন ভিন্ন করা হয়েছে।
ওয়েবসাইট কি বা কাকে বলে?
উপরের আলোচনা থেকে আশা করছি, আপনারা ওয়েবসাইট কি? অথবা ওয়েবসাইট কাকে বলে? সে বিষয়ে সহজে বুঝতে পেরেছেন। যদি আপনারা ওয়েবসাইট কাকে বলে? বা ওয়েবসাইট কি? সে বিষয়ে এখনও না বুঝে থাকেন, তাহলে আমাদেরকে নিচের কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করতে পারেন।
যেন আমরা আপনাদেরকে আরও সহজে বিভিন্ন রকম সংজ্ঞা দিয়ে বুঝাতে পারি। কারণ এই বিষয়গুলো স্বাভাবিক কিছু বিষয়। এজন্য আপনি টেকনোলজি থেকে যেন পিছিয়ে না থাকেন। সেজন্য এই বিষয়গুলোর সঠিক তথ্য আপনাকে জানতে হবে। এবং এগুলো কিভাবে ব্যবহার করতে হয়? সে বিষয়ে আপনাকে বুঝতে হবে।
ওয়েবসাইট তৈরি করতে কি কি প্রয়োজন হয়?
বর্তমান সময়ে একটা ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য পাঁচটি জিনিস খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই পাঁচটি টুলস যদি আপনার কাছে থাকে, তাহলে আপনি খুব সহজেই একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে ফেলতে পারবেন। তার মধ্যে প্রথম হচ্ছে একটি সিএমএস। সিএমএস হচ্ছে কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম।
যার মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েব সাইটের কনটেন্ট গুলো কে ম্যানেজ করতে পারবেন। বিভিন্নভাবে পরিচালনা করতে পারবেন। দ্বিতীয়ত হচ্ছে, ডোমেইন। ডোমেইন হচ্ছে একটা ওয়েবসাইটের নাম। যেমন আমাদের এই সাইটের নাম হচ্ছে bdbloq.com। এই সাইটের মত আপনাকে একটা ডোমেইন ক্রয় করতে হবে। ডোমেইন নামটা সবসময় ইউনিক একটি নাম হয়ে থাকে।
যেমন: bdbloq.com যদি আপনি আবার ক্রয় করতে চান, তাহলে কিন্তু আপনি ক্রয় করতে পারবেন না। কারণ এটা ইতিমধ্যে আমরা রেজিস্ট্রেশন করে ফেলেছি। তৃতীয়তঃ হচ্ছে একটি হোস্টিং। হোস্টিং হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইট তথ্যগুলোকে জমা রাখার একটি স্পেস বা মেমোরি। মেমোরি বা হোস্টিংয়ের জন্য আপনি বিভিন্ন কোম্পানির সার্ভিস গ্রহণ করতে পারেন। তার মধ্যে জনপ্রিয় কিছু কোম্পানি হচ্ছে,
- Namecheap
- Bluehost
- Host Gator
- I it host
- Hostever
- Host Seba
এখানে কিছু কোম্পানি সারা বিশ্বের মধ্যে সার্ভিস দিয়ে থাকেন। যেমন: Namecheap, Bluehost এবং Host Gator, ইত্যাদি। এগুলোর কাছ থেকে ডোমেইন হোস্টিং ক্রয় করলে আপনি শতভাগ নিশ্চিত থাকতে পারবেন। আপনি সবকিছু সঠিকভাবে পেয়েছেন। তবে বিদেশি কোম্পানির কাছ থেকে ডোমেইন হোস্টিং ক্রয় করলে পেমেন্ট করতে একটু ঝামেলা হয়।
এক্ষেত্রে আপনার কাছে ইবিএল ব্যাংকের একুয়া মাস্টার কার্ড থাকলে কোনো সমস্যা হবেনা। চাইলে আপনি বাংলাদেশি ডোমেইন-হোষ্টিং ক্রয় করতে পারেন। তবে আমি রিকমেন্ট করি Namecheap, Bluehost ও Host Gator এর মতো কোম্পানির সার্ভিস। বাংলাদেশের মধ্যে অধিকাংশ ডোমেইন হোস্টিং কোম্পানিরা রিসেলার হিসেবে ব্যবসা করে থাকে।
এজন্য বাংলাদেশের অধিকাংশ ডোমেইন হোস্টিং কোম্পানির হোস্টিং এর গতি খুবই কম থাকে। যার ফলে ওয়েবসাইট দ্রুত গতিতে ডেটা ট্রান্সফার করতে পারেনা। ডাটা ট্রান্সফার করতে না পারলে ওয়েবসাইটের গতি খুবই কম হয়। ফলে ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে চাইবেনা।
বর্তমান সময়ে ওয়েবসাইট লোডিং গতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
যদি আপনার ওয়েবসাইটের গতি কম থাকে, তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক হারিয়ে ফেলবে। যার মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটে ইনকাম কমে যায়। সুতরাং আপনাকে একটি ভালো মানের হোস্টিং ব্যবহার করার জন্য। একটি ভালো কোম্পানিতে নির্বাচন করতে হবে।
বিদেশি কোম্পানির সার্ভিস নিতে ৩০০ থেকে ১০০০ টাকা আপনাকে বেশি টাকা খরচ করতে হবে। যদি আপনি ভালো সুবিধা উপভোগ করতে চান। চতুর্থ হচ্ছে একটি থিম। থিম হচ্ছে, একটি ওয়েবসাইট ডিজাইন করার মূল উপাদান। ওয়েবসাইট থিমগুলো ডেভলপাররা তৈরি করে রাখেন। যাতে করে সাধারণ ভোক্তারা সহজেই ব্যবহার করতে পারেন।
চাইলে থিম আপনি নিজেই কোডিং এর মাধ্যমে ডিজাইন করতে পারেন। নিজে ডিজাইন করতে পারলে আপনাকে কোন ধরনের থিম ক্রয় করার জন্য টাকা খরচ করতে হবে না। যদি আপনার কোন কোডিং সম্পর্কে অভিজ্ঞতা না থাকে, তাহলে আপনি থিম ক্রয় করে আপনার ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে পারেন।
পঞ্চম হচ্ছে প্লাগিন।
প্লাগিনগুলো হচ্ছে নতুন একটি ফিচার যুক্ত করার উপাদান। আপনার ওয়েবসাইটে যখন আপনি কিছুদিন পরিচালনা করার পর নতুন কোন ফিচার যুক্ত করতে চাইবেন। তখন প্লাগিন আপনাকে সাহায্য করবে। প্লাগিন এর মাধ্যমে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করে। ওয়ার্ডপ্রেসে আপনি আপনার সুবিধা অনুযায়ী বিভিন্ন রকম প্লাগিন ব্যবহার করে, ইচ্ছামত ডিজাইন তৈরি করতে পারবেন।
যার মাধ্যমে আপনি অনেকগুলো ফিচার যুক্ত করতে পারবেন। যেগুলো আপনার ওয়েবসাইটের পাঠক এবং ক্রেতাদের আকৃষ্ট করবে। আপনার ওয়েবসাইটের নিয়মিত ভিজিট করার জন্য ভিজিটরদের সন্তুষ্ট করবে। ফলে আপনি অনলাইনে ভালো একটি ব্যবসা দাঁড় করাতে পারবেন। এবং অনলাইন থেকে ভালো অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
যদি আপনি মোবাইল দিয়ে কিভাবে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়? সে বিষয়ে জানতে চান, তাহলে নিচে আমাদের পোস্ট লিংক দেওয়া আছে। সেই পোস্ট পড়ে ফেলতে পারেন। যেন আপনি মোবাইল দিয়ে কিভাবে ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়? সে বিষয়ে জানতে পারেন।
এবং ওয়েবসাইট তৈরি করতে কত টাকা খরচ হবে? সে বিষয়ে যদি আপনি একটা ধারণা অর্জন করতে চান, তাহলে আমাদের নিচে দেওয়া আর্টিকেলগুলো পড়ে ফেলতে পারেন। আমরা এই বিষয়ে ইতিমধ্যে অনেক বিস্তারিত আলোচনা করেছি একটা ওয়েবসাইট তৈরীর প্রসঙ্গে।
ওয়েবসাইট কি? এর সমাপ্তি আলোচনা
সম্মানিত পাঠক, আশাকরছি ওয়েবসাইট কি? এবং ওয়েবসাইট এর প্রকারভেদ সম্পর্কে আপনাদেরকে সহজ ভাবে বোঝাতে পেরেছি। এবং আপনারা আশা করছি, এই বিষয়গুলো বুঝতে পেরেছেন। যদি আপনারা বিষয়গুলোতে কিছু না বুঝে থাকেন। তাহলে আমাদেরকে কমেন্ট করতে পারেন।
আমরা ওয়েবসাইটে আপনাদের জন্য কঠিন বিষয় গুলোতে সবসময় সাহায্য করার চেষ্টা করব। ইতিমধ্যে আমাদের লেখার মধ্যে আমরা ওয়েবসাইটের গুরুত্বপূর্ণ সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। পরবর্তীতে আমরা এই আর্টিকেলটি আপডেট করার মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকারের ওয়েবসাইট সম্পর্কে আলোচনা আপনাদের শেয়ার করব।
যার মাধ্যমে আপনারা বিভিন্ন প্রকারের ওয়েবসাইটগুলো কোনটি কি কাজে ব্যবহার করা হয়? সে বিষয়ে আপনারা জানতে পারবেন। যদি আপনারা এই বিষয়ে জানতে চান। এই বিষয়ে যদি আপনারা আগ্রহ প্রকাশ করেন। তাহলে আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে উৎসাহিত করতে পারেন।
পাশাপাশি যদি আপনি আপনার বন্ধুদেরকে টেকনোলজি বিষয়ে সাহায্য করতে চান। আমাদের এই ব্লগ পোস্টের লিংক কপি করে আপনার বন্ধুকে ম্যাসেঞ্জারে অথবা হোয়াটসঅ্যাপের মধ্যে পাঠাতে পারেন। যেন আপনার বন্ধুরা ও আমাদের লেখাগুলো পড়ে এখান থেকে উপকৃত হতে পারে।