তৈরী পোশাক রপ্তানিতে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান এখন কততম?
Share
Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) এবং ভিয়েতনামের ট্রেড প্রমোশন কাউন্সিলের (ভিয়েট্রেড) পরিসংখ্যানে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
তবে রপ্তানিতে ২য় অবস্থানের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি পেতে আরও ৪ মাস অপেক্ষা করতে হবে। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) পরবর্তী প্রতিবেদন প্রকাশের মধ্য দিয়ে আগামী জুনে আনুষ্ঠানিক এ স্বীকৃতি পাবে বাংলাদেশ। ডব্লিউটিও সদস্য দেশগুলোর রপ্তানি বাণিজ্যের বিশ্লেষণ নিয়ে প্রতিবছর জুনে এ ধরনের প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
এর আগে ২০২০ সালে বাংলাদেশের চেয়ে ১০০ কোটি ডলার মূল্যের বেশি পোশাক রপ্তানি করে এগিয়ে যায় ভিয়েতনাম। ওই বছরে বাংলাদেশ ভিয়েতনামের কাছে দ্বিতীয় প্রধান পোশাক রপ্তানিকারক দেশের মর্যাদা হারায়।
ডব্লিউটিওর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২০ সালে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৮০০ কোটি ডলার আর ভিয়েতনামের পোশাক রপ্তানির পরিমাণ ছিলো ২ হাজার ৯০০ কোটি ডলার।
তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বিশ্বে প্রথম স্থানে রয়েছে চীন। আর বাংলাদেশ থেকে একধাপ নিচে অর্থাৎ তৃতীয় অবস্থানে গেল প্রধান প্রতিযোগী দেশ ভিয়েতনাম।
দেশের তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন সাবেক সভাপতি ও বাংলাদেশের গার্মেন্টস খাতের সবচেয়ে সফল উদ্যোক্তাদের একজন ফজলুল হক বলেন, করোনা না থাকলে আমরা আরো ভালো করতাম। তবে সামনে পোশাক শিল্পে রপ্তানি আরও বাড়বে। এখন আমরা আবার পোশাক রপ্তানিতে দ্বিতীয়তে চলে আসছি।
সরকার সফলভাবে করোনা মোকাবেলায় করায় দেশে করোনার পোশাক রপ্তানির প্রবৃদ্ধির এ ধারা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।