Share
Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
বিষধর সাপ হচ্ছে এক প্রকার সাপ যারা শিকার ও আত্মরক্ষার জন্য তাদের শরীরে উৎপন্ন প্রক্রিয়াকৃত লালা বা সর্পবিষ ব্যবহার করে। বিষধর সাপের বিষপ্রয়োগের জন্য তাদের বিশেষভাবে তৈরি এক জোড়া দাঁতও থাকে যা বিষদাঁত নামে পরিচিত। এছাড়া কিছু কিছু সাপ তাদের চোয়ালের মাধ্যমে বিষ ছুঁড়েও মারতে পারে।
সাপের বিভিন্ন পরিবারের মধ্যেই বিষধর সাপের অস্তিত্ব আছে। শ্রেণিবিন্যাসের কোনো নির্দিষ্ট ধাপ বিষধর সাপদের জন্য নির্দিষ্ট নয়। এটার অর্থ এই যে বিবর্তনের ধারায় বিভিন্ন রকম সাপের মাঝে বিষ উৎপন্ন হয়েছে। কয়েকটি জাতের গিরগিটির মাঝেও বিষের উপস্থিতি দেখা যায়, যা মূলত লালা।
অনেক ধরনের সাপ, যেমন: বোয়া এবং অজগর গোত্রীয় সাপগুলো বিষধর নাও হতে পারে, কিন্তু তাদের দংশন বা কামড়ের ফলে চিকিৎসীয় সেবার প্রয়োজন হতে পারে। কারণ তাদের দাঁত তীক্ষ্ণ ও ধারালো, এবং মুখের ব্যাকটেরিয়ার সংস্পর্শে আক্রান্ত ক্ষতে সংক্রমণ হবার সম্ভাবনা থাকে।
এখন পর্যন্ত সাপের প্রায় ৬০০টি প্রজাতিকে বিষধর হিসেবে শনাক্ত করা গেছে, যা সম্পূর্ণ সাপের প্রজাতির চার ভাগের এক ভাগ। নিচের পরিবারভুক্ত সাপগুলোকে মূলত বিষধর ও আক্রমণাত্মক ধরা হয়। এ পরিবারভুক্ত সাপগুলোই সচরাচর মারাত্মক বিষাক্ত দংশন করার ক্ষমতা রাখে।
পরিবার বিবরণ- অ্যাট্রাক্টাসপিডিডি (অ্যাট্রাক্টাসপিড)
কলুব্রিডি (কলুব্রিড) – বেশিরভাগ সাপ ক্ষতিহীন, কিন্তু বাকিগুলো বিষধর। কমপক্ষে পাঁচটি প্রজাতি আছে, যা মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
এলাপিডি (এলাপিড) – গোখরা, কোরাল সাপ, ক্রেইট, মাম্বা, সামুদ্রিক সাপ প্রভৃতি।
ভাইপারিডি (ভাইপারিড) – মূল ভাইপারিডি এবং পিট ভাইপার। সেই সাথে র্যাটল সাপ।
বিষের বিবেচনায় সাধারনত দুই ধরনের সাপ দেখা যায়।
আপনার প্রশ্নটি হচ্ছে বিষধর সাপ নিয়ে। তাই সাপের বিষ নিয়ে কিছু কথা বলে নেই।
বিষধর সাপ তার শিকার ও আত্মরক্ষার জন্য তাদের শরীরে উৎপন্ন প্রক্রিয়াকৃত লালা বা সর্পবিষ ব্যবহার করে। এই বিষপ্রয়োগের জন্য তাদের বিশেষভাবে তৈরি এক জোড়া দাঁতও থাকে।
সাপ যখন আক্রমনাত্মক হয়ে উঠে তখন তার দাঁতের গোঁড়ায় থাকা বিষথলি থেকে দাঁতের মাধ্যমে বিষ নির্গত হয়। সেই বিষই কামড়ের মাধ্যমে প্রাণীর শরীরে প্রবেশ করে।
বিষধর সাপ হচ্ছে এক প্রকার সাপ যারা শিকার ও আত্মরক্ষার জন্য তাদের শরীরে উৎপন্ন প্রক্রিয়াকৃত লালা বা সর্পবিষ ব্যবহার করে। এই বিষপ্রয়োগের জন্য তাদের বিশেষভাবে তৈরি এক জোড়া দাঁতও থাকে যা বিষদাঁত নামে পরিচিত। এছাড়া কিছু কিছু সাপ তাদের চোয়ালের মাধ্যমে বিষ ছুঁড়েও মারতে পারে।