1 min read

নারী নিরাপত্তার দোহায় দিয়ে কেন ইসলাম নারীকে গৃহবন্দী রাখেন?

আমার মতে নারীকে গৃহবন্দী করা রাখাটাই হলো ইসলামের মিশন এমন ভিশন। এর জন্য তারা নারীকে গৃহবন্দী করে রাখার জন্য বিভিন্ন চক্রান্ত করেছেন এখনো তা অব্যহত। এটা কি তাদের নষ্ট মনমানসিকতা নয়?

3 thoughts on “নারী নিরাপত্তার দোহায় দিয়ে কেন ইসলাম নারীকে গৃহবন্দী রাখেন?

  1. নারী স্বাধীনতার নাম দিয়ে নারীদের কাপড় খুলে ফেলেন যে তাই।

    না হয় নারী স্বাধীনতার দোহায় দিয়ে নারীকে বন্দি করতে হতোনা।

    কেউ কাউকে বন্দি করতে পারেনা। যে নারী মনে করে যে বাহিরে নারী স্বাধীনতা কামীরা তার গায়ের কাপড় খুলে নিবে সেই নারীই বের হয়না।

    পশ্চিমা দেশগুলোর নারীরা এজন্যই পথে পথে. ……….স্বীকার হয়। আপনি ঐ দেশে যান আপনিও স্বাধীনতাও পাবেন সাথে সব পাবেন।

    1. ফাজলামির একটা লিমিট আছে, আমরা যারা অল্প কিছু মানুষ নারী অধিকার নিয়ে কথা বলছি,  তাদের আপনারা বাহিরে পাঠিয়ে,  দেশটা মোল্লা রাষ্ট্রে পরিণত করতে সহজ হবে। যেমন ইচ্ছে তেমন মজা নিতে পারবেন। ৪ টা কেন ১১ টা বিয়ে করতে পারবেন।

  2. না বোন, নারী নিরাপত্তার দোয়া দিয়ে গৃহবন্দী করে রাখছে যে মন্তব্যটি করছেন,  সেটি একেবারেই বাস্তবসম্মত নয়।

    কারণ, রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,  এই পুরো পৃথিবীকে যদি একটি বাজার ধরা হয়। সেখানে সবচেয়ে দামী জিনিসটি হলো চরিত্রবান নারী।

    আমাদের কাছে আমাদের দেখা সবচেয়ে দামী জিনিস হলো সোনা, হিরা ইত্যাদি।  আমরা সেগুলো কতইনা যত্নে রাখি।

    কাচামাল থেকে বাজারজাতকরণ এবং সেখান থেকে আপনি পর্যন্ত আসতে সেই হিরাটা কতই না যত্নের সাথে আসে। আপনার কাছেও কতই না যত্নে থাকে।

    কারণ আপনি এর মূল্য বুঝতে পারেন। আপনি জানেন সোনার টুকরো বা হিরার টুকরোটার মূল্য কত।

    আর একজন রাস্তার পাগল কখনো সেই সোনার বা হিরার টুকরোর মূল্য বুঝতে পারেন না। তাই তার মাটির টুকরো যেমন হিরার টুকরোও তেমন।

    একটা প্রশ্ন করি এখানে, আপনি কি কখনো জুয়েলারিতে গিয়ে অভিযোগ করেছেন, যে সোনা বা হিরাগুলোকে কেন বন্ধী করে রেখেছেন? অথবা আপনার কাছে থাকা সোনার বা হিরার টুকরোর ব্যাপারে কেউ কি এমন অভিযোগ করেছেন?

    এবার আসুন, ইসলাম নারীদের মূল্য বুঝেন, নারী মর্যদা দিতে জানেন, তাই নারীকে পরপুরুষের আড়াল করে রাখতে বলেছেন। অন্য কোনো ধর্ম-বর্ণ সে মূল্য জানে না,  বুঝেন না বলেই তারা পাগলের হাতপ সোনার বা হিরার টুকরোর মত সেখানে সেখানে ছুটে মারেন।

    আপনার কাছে দামী সোনার বা হিরার টুকরোর নিরাপত্তা যেমন,  ইসলামের কাছে নারীরাও তেমন।

    আর একটা অভিযোগ গৃহবন্দী :

    এটা একেবারেই অসত্য।  আপনি পর্দা করে যে কোনো হালাল পেশার সাথে জড়িত হতে পারবেন। এতে ইসলাম আপনাকে বাঁধা দেন নি।

    আমি পরিপূর্ণ পর্দা করার চেষ্টা করি। আলহামদুলিল্লাহ আমি ২ টি ছোট ছোট প্রতিষ্ঠানে সেবা করছি, আমি কামিল (এম.এ) এর শিক্ষার্থীদের সেবা করছি।

    কয় আমাকে তো ইসলাম, সমাজ, রাষ্ট্র কোথাও বাঁধা দেয় নি। বরং সহযোগিতা করেছেন।

    ধন্যবাদ আপনাকে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *