1 min read
কোন জায়গায় আবারো ভ্রমণ করতে চান? যেখানে আপনি ইতোমধ্যে গিয়েছেন।
আমরা অনেক সময় একটা পর্যটন এলাকায় অনেকবার যায়, তারপরে আবারও যেতে মন চাই। এমন একটি পর্যটন স্পট বলুন যেখানে আপনি ইতোমধ্যে গিয়েছেন, তবুও আবার যেতে চান।
আমরা অনেক সময় একটা পর্যটন এলাকায় অনেকবার যায়, তারপরে আবারও যেতে মন চাই। এমন একটি পর্যটন স্পট বলুন যেখানে আপনি ইতোমধ্যে গিয়েছেন, তবুও আবার যেতে চান।
আমি কিছু দিন আগে সাজেক ভ্যালি গিয়েছিলাম। আমি যদি আবারও যাওয়ার সুযোগ পাই তাহলে আমি সাজেক ভ্যালি যাওয়া পছন্দ করবো
সাজেক ভ্যালি রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার অন্তর্গত সাজেক ইউনিয়নের একটি বিখ্যাত পর্যটন স্থল। এটি রাঙ্গামাটি জেলার সর্বউত্তরে মিজোরাম সিমান্তে অবস্থিত। সাজেক বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন, যার আয়তন ৭০২ বর্গমাইল। এর উত্তরে ভারতের ত্রিপুড়া, দক্ষিণে রাঙ্গামাটির লংগদু, পূর্বে ভারতের মিজোরাম ও পশ্চিমে খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলা অবস্থিত। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ১৮০০ ফুট উচ্চতার সাজেক ভ্যালি যেন এক প্রাকৃতিক ভূ-স্বর্গ। প্রকৃতি এখানে সকাল বিকাল রঙ বদলায়। চারপাশে সমুদ্রের ঢেউয়ের মতো বিস্তীর্ণ পাহাড় সারি, আর তুলোর মতো মেঘ, এরই মধ্যে মাথা উঁচু করে দাড়িয়ে রয়েছে নৈস্বর্গিক সাজেক ভ্যালি।
ধন্যবাদ,
আলহামদুলিল্লাহ ইতোমধ্যে কয়েকবার যাওয়া হয়েছে, গত বছরও গেছিলাম, জীবনে যদি আমার শতবার সুযোগ হয়, না করবো না। আর সেই জায়গাটা হলো পবিত্র হারাম শরীফে।
এখানে সত্যি সত্যি অসাধারণ একটি মানসিক প্রশান্তি পাওয়া যায়। কাবা শরিফ তাওয়াফ করা, সাফা-মারওয়া পাহাড়ের শায়ী করা মানে দৌঁড়ানো কি এক দারুণ প্রশান্তি।
কত অল্প বয়সী আপুরা কান্না করেন আল্লাহ সন্তোষ অর্জনের জন্য। আশেপাশের এলাকা জুড়ে এক জান্নাতি সুগন্ধি।
আমি প্রথম বার যখন গেছি যখন ক্লাস এইড নাইনে পড়ছিলাম। পরবর্তী ৪/৫ বার যাওয়া হয়েছে আম্মু আর বড় আপুর সাথে।
একবার যদি যান, আপনার আগের সকল ভ্রমণ ভুলিয়ে দিবে, আত্মার এক অন্য রকম প্রশান্তি।