How to be strong in self privacy policy?
Share
Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
প্রশ্নটি দেখে অনলাইন প্রাইভেসি নাকি রিয়েল লাইফ প্রাইভেসির কথা বুঝিয়েছেন সেটা ঠিক বুঝতে পারছি না। আমি রিয়েল লাইফ প্রাইভেসি নিয়েই কথা বলছি।
নিজের প্রাইভেসি ধরে রাখতে হলে কয়েকটি নিয়ম ফলো করা যায়:
কথা বেশি বললে নিজের হাড়ির খবর বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা বেশি থাকে। কারন এত কথার ভিড়ে কখন যে পার্সোনাল কথা-বার্তা চলে আসে ধরতেই পারবেন না।
কম কথা বললেও অপ্রয়োজনীয় কথা বলা যাবে না। এবং কোনো কথা বলার আগে ভেবে নিতে হবে।
প্রাইভেসি রক্ষার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় বাঁধা হলো অনলাইন। অনলাইনে কোনো একটি তথ্য দিলেও তা ছড়িয়ে যেতে পারে।
অনেকে অনেক পার্সোনাল তথ্য ফেসবুকে “Only Me” করে পোস্ট দিয়ে রাখেন। যাতে এগুলো হারিয়ে না যায়। কিন্তু আপনি জানেন না, আপনার ফোন হারিয়ে যেতে পারে অথবা আইডি হ্যাক হতে পারে। তাই সাবধান থাকতে হবে।
এটি পর্দাশীল বোনদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারন, তিনি হয়তো নিজের ছবি স্যোশাল মিডিয়ায় দিচ্ছেন না কিন্তু ফোনটি যদি চুরি হয়ে যায় বা হারিয়ে যায়? শুধু তাই নয়। ফোন নষ্ট হয়ে গেলে মেকারের কাছে নিতে হয়। সে ফোন ঠিক করে কিন্তু চালু দিয়ে দেখে। তখন যদি পর্দানশীন বোনের কোনো ছবি থাকে তবে সে কিন্তু দেখে ফেলে।
তাছাড়া সাইবার ক্রাইমের নিউজগুলো ঘাঁটলে একটি ব্যাপার দেখবেন ব্ল্যাকমেইলের। বেশিরভাগই ঘটে মোবাইলের মেকারের দোকানে। কারন ফোনে প্রাইভেট ছবি রেখে দেয়ার পর ফোন যখন নষ্ট হয়ে মেকারের দোকানে যায় তখন তারা এসব কিছু পেলে তাদের কম্পিউটারে রেখে দেয়। এবং পরবর্তীতে ব্ল্যাকমেইল করে।
নিজের বন্ধু বা বান্ধবীকেও এসব ব্যাপারে না বলা উত্তম। কারন অনেক সময় সম্পর্ক নষ্ট হয়ে গেলে এসব কথা প্রকাশ করে দেয়ার সম্ভাবনা থাকে।
উপরোক্ত বিষয়গুলো মাথায় রাখলে আশাকরি নিজের প্রাইভেসি বজায় রাখা অনেক সহজ হবে।
কম কথা বলার মাধ্যমে।