উনিশ শতকের সবচেয়ে খ্যাতনামা বাউল শিল্পী লালন শাহ।
লালন (১৭ অক্টোবর ১৭৭৪ – ১৭ অক্টোবর ১৮৯০) ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী একজন বাঙালি; যিনি ফকির লালন, লালন সাঁই, লালন শাহ, মহাত্মা লালন ইত্যাদি নামেও পরিচিত। তিনি একাধারে একজন আধ্যাত্মিক ফকির সাধক, মানবতাবাদী, সমাজ সংস্কারক এবং দার্শনিক। তিনি অসংখ্য গানের গীতিকার, সুরকার ও গায়ক ছিলেন। লালনকে ফকিরি গানের অগ্রদূতদের অন্যতম একজন হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং তার গানের মাধ্যমেই উনিশ শতকে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করে।
উনিশ শতকের সবচেয়ে খ্যাতনাম বাউল শিল্পী হলেন লালন শাহ।
তবে অনেকে মনে করেন, হাসন রাজা হলেন উনিশ শতকের সেরা বাউল শিল্পী।
সবচেয়ে গ্রহনযোগ্য মতামত হলো, সেরা বাউল শিল্পী লালন শাহ।
তিনি লালন সংগীতের জন্য বিখ্যাত। প্রতিবছর তার জেলায় বিরাট মেলা ও বাউল গান উৎসবের আয়োজন হয়।
কুষ্টিয়ার লালন আখরায় আয়োজিত মেলাটি ৩দিন ব্যাপি চলে।
উনিশ শতকের সবচেয়ে খ্যাতনামা বাউল শিল্পী লালন শাহ।
লালন (১৭ অক্টোবর ১৭৭৪ – ১৭ অক্টোবর ১৮৯০) ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী একজন বাঙালি; যিনি ফকির লালন, লালন সাঁই, লালন শাহ, মহাত্মা লালন ইত্যাদি নামেও পরিচিত। তিনি একাধারে একজন আধ্যাত্মিক ফকির সাধক, মানবতাবাদী, সমাজ সংস্কারক এবং দার্শনিক। তিনি অসংখ্য গানের গীতিকার, সুরকার ও গায়ক ছিলেন। লালনকে ফকিরি গানের অগ্রদূতদের অন্যতম একজন হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং তার গানের মাধ্যমেই উনিশ শতকে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করে।