১৬টি অনলাইনে ইনকাম করার উপায়: বিনিয়োগ ছাড়া শুরু করুন
1 min read

১৬টি অনলাইনে ইনকাম করার উপায়: বিনিয়োগ ছাড়া শুরু করুন

আপনি যদি অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জনের বিষয়ে আগ্রহী হয়ে থাকেন, তাহলে আজকের বিডি ব্লগের আর্টিকেলটি আপনাকে খুব বেশি সাহায্য করতে পারে অনলাইন থেকে ইনকাম করার বিষয়ে। বিনিয়োগ ছাড়া অনলাইনে ইনকাম করার উপায় নিয়ে আমরা অনেকগুলো কৌশল ও পদ্ধতি। আপনাদের সাথে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করব। বর্তমান সময়ে ঘরে বসে অনলাইন থেকে আয় করার জন্য সকল ছাত্র-ছাত্রী ও বেকারদের জন্য উপযুক্ত সময়। ঘরে বসে উপার্জনের জন্য যারা অনেক চেষ্টা করেছেন। কিন্তু সফল হতে পারেননি। তাদের জন্য এখানে এমন ১৭টি আইডিয়া আপনাদের সাথে শেয়ার করা হয়েছে। যে আইডিয়া গুলোর মধ্যে থেকে যে কোন একটি নিয়ে আপনি কাজ শুরু করতে পারেন।

এখানে অনেকগুলো পদ্ধতি এমনও রয়েছে। যে সকল পদ্ধতি গুলোর মাধ্যমে আপনি আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন ব্যবহার করে কাজ করতে পারবেন। একদম যারা অনলাইন বিষয়ে নতুন। কিভাবে কাজ করতে হয় সে বিষয়ে যাদের কোনো ধারণা নেই। তারাও আজকের আর্টিকেলটি পড়ে যে কোন একটা বিষয় নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করতে পারেন। নতুনদের জন্য অনেকগুলো সহজ কাজ এখানে রয়েছে।

অনলাইনে ইনকাম করার উপায় –

এই ১৭টি উপায়গুলোর যেকোনো একটি নিয়ে কাজ করার জন্য। আপনার কোন বিনিয়োগ করার প্রয়োজন নেই। কোনরকম বিনিয়োগ ছাড়াই আপনি এর সকল আইডিয়া গুলোতে  কাজ করতে পারেন। তবে আপনার অবশ্যই একটি স্মার্টফোন অথবা একটি কম্পিউটার এবং সাথে ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে। যারা অল্পতেই হতাশ হয়ে যান এবং কোন কাজ করার চেষ্টা করেন না। ধৈর্য কম। তারা দয়া করে এসকল উপায়েগুলোতে কাজ করে অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জনের চেষ্টা করবেন না। 

চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক, অনলাইনে ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে। যারা এই আইডিয়া গুলোর যেকোন একটি পছন্দ করবেন। আপনাদের কাছে অনুরোধ থাকবে! আপনারা যেকোন একটি বিষয় নিয়ে নিয়মিত চেষ্টা করুন। এবং খুব অল্প সময়ের মধ্যেই আপনি খুব ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন এখান থেকে করতে পারবেন। আমরা জানি এই একটি আর্টিকেল পড়ে আমাদের শেয়ার করা বিষয়গুলো নিয়ে সফল ভাবে কাজ করা সম্ভব নয়। এখানে আমরা শুধুমাত্র আইডিয়া গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। কিন্তু এখান থেকে যেকোন একটি আইডিয়া বাছাই করে সে আইডিয়াটি সম্পর্কে আপনার আরও একটু ভালো ধারণা অর্জন করতে হবে।

অনলাইনে ইনকাম করার উপায়
অনলাইনে ইনকাম করার উপায়

এক্ষেত্রে আপনারা পুরো আর্টিকেলটি পড়ার পরে নিজের পছন্দের বিষয়টি নিয়ে আরও বিস্তারিত জানার জন্য আমাদেরকে কমেন্টস করতে পারেন। কমেন্টসে আপনার যতগুলো প্রশ্ন রয়েছে সে প্রশ্নগুলো করবেন। প্রয়োজন হলে বিস্তারিত একটি আর্টিকেল আপনার পছন্দের বিষয় এর উপরেই প্রকাশ করার চেষ্টা করব। আর্টিকেল এর মধ্যে আমরা ধাপে ধাপে আপনাকে শিখাবো। আপনার পছন্দের আইডিয়াটি নিয়ে আপনি কিভাবে অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করবেন। 

অনলাইন সার্ভে করে অর্থোপার্জন করুন –

এখানে আপনি ছোট কোনও সার্ভে সম্পূর্ণ করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। যা কোনও নির্দিষ্ট সংস্থার প্রয়োজনীয়তার উপর নির্ভর করে ৫ মিনিট থেকে ২০ মিনিট সময় নেয়। জরিপে আপনার ব্যক্তিগত কোন মতামত লিখতে হবে না। এখানে অনেকগুলো প্রশ্ন আপনাকে করা হবে। এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে সঠিক অপশনটি নির্বাচন করতে হবে। 

প্রতিটি সার্ভের জন্যে আপনি কাজ করে ১ থেকে ১০ ডলারের বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। কোন সার্ভে থেকে কত ডলার আয় করতে পারবেন। সে বিষয়টি নির্ভর করবে মূলত আপনার দেশের উপরে। প্রতিটি দেশ থেকে সার্ভে করে সমান পরিমাণ অর্থ উপার্জন করা সম্ভব হয় না। এজন্য সার্ভে সম্পন্ন করার পূর্বেই আপনাকে দেখে নিতে হবে। সার্ভে সম্পন্ন করলে আপনাকে কত টাকা পেমেন্ট করা হবে? এবং উক্ত সাইটে আপনার দেশের জন্য উপযুক্ত কিনা? 

অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় সবগুলো ছাড়বে বাংলাদেশের মধ্যে কাজ করে না। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে ছাড়বে গুলো সম্পন্ন করার জন্য কিছু  ভিপিএন এর মত অনলাইন টুল ব্যবহার করতে হয়। বিপিএল সাধারণত আপনি ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারেন। তবে সার্ভে করে অর্থ উপার্জনের জন্য একটি  প্রিমিয়াম ভিপিএন এর প্রয়োজন হয়ে থাকে।  ভিপিএন এর মাধ্যমে আপনার লোকেশন আইপি পরিবর্তন করে। যেকোনো ধরনের সার্ভে বাংলাদেশে বসেই সম্পন্ন করতে পারবেন।

ব্লগিংয়ের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করুন –

আমি গত ২-৩ বছর ধরে ব্লগিংয়ের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করছি। আমি যখন ব্লগিং শুরু করি তখন আমি খুব বিভ্রান্ত হয়ে পড়েছিলাম। ২০১৫ সালে শুরু করার পরে ব্লগিং সম্পর্কে আমার কোনও ধারণা ছিল না I আমি খুব কঠোর পরিশ্রম করেছি। প্রায় ১ বছর ধরে ব্লগিংয়ের মাধ্যমে কোনও অর্থ উপার্জন করতে পারিনি।

তবে আমি কখনও হাল ছাড়িনি! আমি কীভাবে ‘একটি ব্লগ তৈরি করব?, ‘কীভাবে নিজের ব্লগে লিখতে হবে?’ এবং ‘কীভাবে ব্লঘে প্রকাশ করা কনটেন্টগুলো মার্কেটিং করতে হবে?’ ইত্যাদি বিষয়গুলিতে প্রচুর গবেষণা করছিলাম। 

এক বছরেরও বেশি সময় পরিশ্রম করার পরে আমি ব্লগিং সম্পর্কে ভালো ধারণা অর্জন করতে সক্ষম হই। যখন ব্লগিং সম্পর্কে আমি বিস্তারিত জেনে গেলাম। এবং কিভাবে কোন কাজটি করতে হয়? তা সম্পর্কে আমার ভালো দক্ষতা হয়েছে। তখন থেকে আমি খুব ভালোভাবে এগিয়ে যাচ্ছি। ২০১৬ সালে ব্লগিংয়ের মাধ্যমে আমি আমার প্রথম ১০০ ডলার উপার্জন করেছিলাম। বর্তমানে ব্লগিংটা আমার জন্য খুবই আনন্দের একটি কাজ। এটা থেকে শুধু অর্থ উপার্জনের জন্য আমি কাজ করি না। বরং এটাতে আমি কাজ করে আনন্দ উপভোগ করি। এই জন্যে ব্লগিং আমার জন্য খুবই আনন্দের। 

ক্যাপচা সলভার হয়ে অনলাইনে ইনকাম করার উপায় –

ক্যাপচা সলভ করে অনলাইন থেকে আয় করার জন্য আপনার প্রচুর পরিমাণ সময় থাকা প্রয়োজন। যারা একেবারে বেকার সময় পার করতেছেন। কোন কাজ করার ব্যবস্থা নেই। তাদের জন্য ক্যাপচা জব খুবই মজার হতে পারে। অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জনের জন্য এটি সবচেয়ে সহজ একটি মাধ্যম বলা যেতে পারে। দিনে ২ থেকে ৩ ঘন্টা কাজ করলেই ক্যাপচা জব থেকে কিছু পরিমাণ টাকা ইনকাম করা সম্ভব।

প্রতি ১০০০টি ক্যাপচার সম্পন্ন করলেই দুই ডলারের মত ইনকাম হবে। যারা যে কোন কিছু দেখে দেখে খুব দ্রুত টাইপ করতে পারেন। তাদের জন্য এটি সেরা একটি অনলাইন জব। আপনার টাইপিং গতির যদি ভালো হয়ে থাকেন। তাহলে আপনি প্রতি ৩০ মিনিটের মধ্যেই এক হাজারের বেশি ক্যাপটছা সম্পন্ন করতে পারবেন।

ক্যাপচা সলভ করে আপনি যদি অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করতে চান। তাহলে আপনার জন্য সেরা কিছু ক্যাপটছা সলভের ওয়েবসাইটের  সন্ধান দেওয়ার জন্য আমাদেরকে কমেন্টে জানান।  আপনার কমেন্টটি পাওয়ার পরে… আমরা সেরা দশটি ক্যাপটছা জব অফার করে এরকম ওয়েবসাইটের সন্ধান আপনাদের জন্য তুলে ধরবো। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে উপার্জন করুন –

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করার জন্য আপনাকে একজন প্রফেশনাল মার্কেটার হতে হবে। তবে এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আপনি কয়েক মাস যদি মার্কেটিং সম্পর্কে একটু রিসার্চ করেন। তাহলে অনলাইনে কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হয়। সে বিষয়ে আপনি একজন এক্সপার্ট হয়ে উঠতে পারবেন। 

অ্যামাজন, ফ্লিপকার্ট, ইবে, ক্লিকব্যাঙ্ক, সিজে ইত্যাদির মতো শত শত অনলাইন বণিক রয়েছে। যেখানে আপনি তাদের পণ্যগুলোর অ্যাফিলিয়েট করার জন্য আবেদন করতে পারেন। অ্যামাজন ফ্লিপকার্ট সহ যতগুলো ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান রয়েছে। সবগুলো প্রতিষ্ঠান মধ্যেই অ্যাফিলিয়েট করার সুবিধা রয়েছে। এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করার জন্য আপনাকে তাদের পণ্যগুলোর মার্কেটিং করতে হবে। এবং যখন কোন  ক্রেতা আপনার প্রচার করা লিংকটি ব্যবহার করে কোন পণ্য অর্ডার করবে। তখন আপনি উক্ত পণ্যের উপরে ২০ থেকে ৪০ শতাংশের বেশি কমিশন পেতে পারেন। 

এটি হচ্ছে এমন একটি পদ্ধতি। যেখান থেকে আপনি মাসে  লক্ষ টাকা উপার্জন করতে পারেন। যারা একদম নতুন তাদের জন্য শুরুতে অ্যাপলেট মার্কেটিং কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। তারমানে আমি এটা বোঝাচ্ছি না যে, আপনি কখনো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন। আমি বুঝাতে চাচ্ছি। আপনি যদি এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করতে চান। তাহলে আপনি কিছুদিন সময় নেন। এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে ভালো জ্ঞান অর্জন করেন। একবার যদি আপনি এই উপায়টি মজা উপভোগ করতে পারেন। তাহলে আপনি কখনো এটাকে মিস করতে চাইবেন না। ভালো মানের একটা অ্যাফিলিয়েট ওয়েবসাইট দাঁড় করাতে পারলে। কোন চাকরি বা ব্যবসা করার প্রয়োজন হবে না। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে একটি প্রফেশনাল অনলাইন বিজনেস। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিষয়ে আমাদের ব্লগে ইতিমধ্যে অনেকগুলো আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়েছে। যে আর্টিকেলগুলো পড়লে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে খুব ভালো পরিমাণ জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কিত আরো কয়েকটি আর্টিকেল আমরা নিচে যুক্ত করে দিচ্ছি। আপনি যদি আগ্রহী হয়ে থাকেন, তাহলে উক্ত আর্টিকেলগুলো পড়তে পারেন। –

এফিলিয়েট মার্কেটিং নিশ আইডিয়া | best niche for affiliate marketing

Bluehost affiliate marketing দিয়ে ইনকাম করার ৩টি কৌশল

৫টি কাজের মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করুন

ফ্রিল্যান্সার হিসেবে অনলাইনে ইনকাম করার উপায় –

ফ্রিল্যান্সিং হ’ল ব্লগিং এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর পরে অর্থোপার্জনের আরও একটি জনপ্রিয় উপায়। ফ্রিল্যান্সার হিসাবে আপনি অস্থায়ী ভিত্তিতে ছোট বা বড় সংস্থার সাথে কাজ করতে পারেন। এবং তাদের আপনার পরিষেবা সরবরাহ করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সাররা আপনার ক্লায়েন্টের জন্য যে ধরণের ফ্রিল্যান্স জব করে। তার উপর নির্ভর করে মাসে $৫০ ডলার থেকে $১০০০ ডলার আয় করতে পারে।

একজন ফ্রীল্যান্সার হিসেবে কাজ করার জন্য আপনার যেকোনো একটি স্পেসিফিক বিষয়ে  দক্ষতা থাকা বাধ্যতামূলক। ডিজিটাল মার্কেটিং,  গ্রাফিক ডিজাইনার,  ওয়েব ডেভলপার, ইত্যাদি বিষয়ের উপরে যেকোন একটিতে আপনি কাজ করতে পারেন। তবে কাজ শুরু করার আগে এই বিষয়গুলোতে আপনাকে অবশ্যই একজন এক্সপার্ট হয়ে উঠতে হবে। আপনি যদি একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার অথবা ওয়েব ডেভলপার অথবা ডিজিটাল মার্কেটের হিসেবে তিন থেকে পাঁচ মাসের মত প্র্যাকটিস করেন। তাহলে অবশ্যই আপনি একজন সুদক্ষ ওয়েব ডেভলপার,  ডিজিটাল মার্কেটিং অথবা গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে ফ্রিল্যান্সার  হয়ে উঠতে পারেন।

আপওয়ার্ক, ফাইভার,  ফ্রিল্যান্সার এবং আরও অনেক ফ্রিল্যান্স সাইট রয়েছে।  এ সকল সাইটে আপনি রেজিস্ট্রেশন করে একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে। সার্ভিস প্রোভাইড করার মাধ্যমে প্রফেশনাল পদ্ধতিতে খুব ভালো পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন।

ভার্চুয়াল সহকারী –

ভার্চুয়াল সহকারী এমন একজন ব্যক্তিগত সহায়ক। শারীরিকভাবে উপস্থিত না হয়ে কারও জন্য অনলাইনে কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। একজন ভার্চুয়াল সহকারীর কাজ হচ্ছে ওয়েবসাইটের যত্ন নেওয়া, কাউন্সেলিং, লেখা,  কনটেন্ট প্রকাশ করা,  মার্কেটিং করা, কোডিং, ওয়েবসাইট এবং অ্যাপ্লিকেশন এর মান উন্নয়ন করা, গবেষণা, ইত্যাদি।

HireMyMom, MyTasker, Zirtual, uAssistMe, 123Employee এর মতো কয়েক ডজন অনলাইন কোম্পানি রয়েছে। যেখানে আপনি ভার্চুয়াল সহকারীর কাজের জন্য আবেদন করতে পারেন।  আবেদন করা খুবই সহজ একটি ধাপ। ভার্চুয়াল সহকারি হিসেবে আপনাকে একটি অনলাইন ফরম পূরণ করে। কোন সেক্টর নিয়ে আপনি  ভার্চুয়াল সহকারি হিসেবে কাজ করতে চান। সেই সেক্টর এর জন্য আবেদন করতে হবে।

লেখার কাজ করে অনলাইনে ইনকাম করার উপায়  –

বিভিন্ন ধরণের কনটেন্ট লেখার মাধ্যমে ইন্টারনেটে অর্থোপার্জনের আরও একটি ভাল উপায়। বিভিন্ন ব্লগের জন্য,  ই-কমার্স ওয়েবসাইট ও অনলাইন কোম্পানির জন্য,, স্বতন্ত্র ব্যক্তি, ইত্যাদির জন্য লিখতে পারেন। বিভিন্ন ধরণের লেখককে আলাদাভাবে অর্থ প্রদান করা হয়।

সাধারণত লোকেরা ৫০০ শব্দের কনটেন্ট লেখার জন্য $৫ ডলার থেকে $২০ ডলার প্রদান করে। লেখালেখি করার কাজটি আমার নিজেরও খুব ভালো লাগে। আপনি যখন কনটেন্ট রাইটিং শুরু করবেন, তখন এই কাজটি আপনি খুব ভাল উপভোগ করতে পারবেন। 

 আপওয়ার্ক এবং ফাইবার এর মধ্যে কন্টেন লিখে দিয়ে উপার্জন করার জন্য হাজার হাজার জব পাওয়া যায়। বর্তমান সময়ে একজন দক্ষ লেখক এর সন্ধান পাওয়া কষ্টকর। আপনি যদি একজন ভালো লেখক হতে পারেন। তাহলে অবশ্যই আপনার কনটেন্ট গুলোর জন্য আপনি ভালো পরিমাণ অর্থ দাবী করতে পারবেন।

মাইক্রো-ওয়ার্কিং করে অনলাইনে ইনকাম করার উপায় –

প্রথমদিকে আমরা যারা নতুন তাদের জন্য কাজ করার আইডিয়া শেয়ার করেছিলাম। কিন্তু সার্ভে  কাজের পরে ব্লগিং ও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং সহ যে সকল অনলাইনে ইনকাম করার উপায় নিয়ে আলোচনা করেছি। সে সকল বিষয়গুলো মূলত যারা প্রফেশনাল ও দক্ষ হয়ে কাজ করতে চাই, তাদের জন্য। এখন আমরা আবার নতুনদের জন্য উপযুক্ত এমন কিছু আইডিয়া নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি। মাইক্রো ওয়ার্কিং হচ্ছে একদম নতুন যারা অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করতে চাই। তাদের জন্য উপযুক্ত একটি অনলাইন জব।

এখানে আপনি বিভিন্ন কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। রেটিং  দেওয়া,  প্রডাক্ট রিভিউ করা, বিভিন্ন সাইটে মন্তব্য করা এবং কিছু ওয়েবসাইট পরিদর্শন  করে, তাদের বিজ্ঞাপনগুলোতে ক্লিক করা, ইত্যাদি কাজের মাধ্যমে একজন মাইক্রোওয়ার্কার হিসেবে ছোট ছোট ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন। 

mTurk, MicroWorker, SEOClerk, ClickWorker, GigWalk এর মতো অনেকগুলি ওয়েবসাইট রয়েছে। যেখানে আপনি একজন মাইক্রো ওয়ার্কার হিসাবে কাজ করতে পারেন। এবং অতিরিক্ত কিছু টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

একজন ইউটিউবার হয়ে আয় করুণ –

অনলাইনে অর্থোপার্জনে ইউটিউব ব্যবসায়ের জন্য ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম হটেস্ট ট্রেন্ড। আপনাকে প্রথমে আপনার চ্যানেলটিকে তৈরি করতে হবে এবং চ্যানেলটি কাস্টমাইজ করতে হবে। একটি সুন্দর চ্যানেল কাস্টমাইজ করার পরে…. আপনাকে নিয়মিত কোয়ালিটি কনটেন্ট ভিডিও তৈরি করতে হবে। আপনার ভিডিওগুলো মাধ্যমেই আপনি ইউটিউবে সফলতা অর্জন করতে পারবেন। যখন আপনি নিয়মিত ভিডিও আপলোড করবেন। তখন আপনি আপনাদের কাছ থেকে যথেষ্ট সাড়া পেতে শুরু করবেন। বড়দের কাছ থেকে সাড়া পাওয়ার মাধ্যমে আপনি ইউটিউবে আরো বেশি কাজ করার জন্য অনুপ্রেরণা পাবেন।

ফানি ভিডিও, কৌতুক ভিডিও, রান্নাঘর রেসিপি, কীভাবে সমাধান করতে হয় এমন ভিডিও, ভ্রমণের টিপস, বা আপনার পছন্দের দরকারী বিভিন্ন রকমের ভিডিও মানুষের জন্য তৈরি করতে পারেন।

ইউটিউব পার্টনার হিসেবে অর্থ উপার্জন করার জন্য আপনাকে কিছু youtube-এর পলিসি মেনে কাজ করতে হবে। প্রাথমিকভাবে ইউটিউবে আত্মার চ্যানেলটি মনিটাইজ করার জন্য প্রথম ১২ মাসের মধ্যে ১০০০  সাবস্ক্রাইবার ও  ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম সংগ্রহ করতে হবে। এই শর্তগুলো পূরণ করতে পারলেই আপনি একজন ইউটিউব পার্টনার হিসেবে গ্রহণযোগ্য হয়ে যাবেন। ইউটিউব পার্টনার ভেরিফাই হওয়ার পর থেকে আপনার তৈরি করা ভিডিও গুলো তে বিজ্ঞাপন দেখানো হবে। এবং সেই বিজ্ঞাপন থেকে উপার্জিত টাকা আর কিছু অংশ আপনার সাথে শেয়ার করা হবে। 

আপনি আপনার স্মার্টফোন বা কোনও ডিএসএলআর ক্যামেরা থেকে ভিডিওগুলি করতে পারেন।

অনলাইন বিক্রেতা হয়ে আয় করুণ –

অনলাইন বিক্রয় ঐতিহ্যবাহী বিক্রয়ের মতো নয়। ঐতিহ্যবাহী বাজারের ক্ষেত্রে আপনার স্থানীয় বাজারের বাইরে গিয়ে আপনার আইটেমগুলি বিক্রির খুব বেশি সুযোগ নেই। তবে অনলাইনে বিক্রয়ের ক্ষেত্রে আপনি নিজের পণ্যটি সারা দেশে বিক্রি করতে পারেন।

অনলাইনে যেকোন কিছু বিক্রি করার জন্য দুটি উপায় রয়েছ –

আপনি নিজের ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। এবং আপনার ওয়েবসাইট থেকে পণ্যগুলো বিক্রি করতে পারেন। বা অ্যামাজন, ফ্লিপকার্ট, ইবে, স্ন্যাপডিল ইত্যাদির মতো কোনও বিখ্যাত শপিং পোর্টালে বিক্রয়কারী হতে পারেন।.

দ্বিতীয় বিকল্পটিতে আপনি জনপ্রিয় পোর্টালগুলির বিদ্যমান গ্রাহকদের পাবেন। এখন আপনি নিশ্চয়ই ভাবছেন যে, আমার কোনও পণ্য না থাকলে আমি কী বিক্রি করতে পারি? আমি অনেক অ্যামাজন এবং ফ্লিপকার্ট বিক্রেতাকে দেখেছি। যাদের কোন পণ্য নেই। তবে তবুও তারা এই সাইটগুলিতে প্রচুর পণ্য বিক্রি করছে।

আপনি যা করতে পারেন তা হ’ল। আপনার শহর ঘুরে বেড়ানো এবং এই সাইটগুলিতে আপনি বিক্রি করতে পারেন এমন সেরা পণ্যগুলির সন্ধান করা।  আপনি পাইকার এবং বিতরণকারীদের সন্ধান করতে পারেন। যারা আপনাকে এই পণ্যগুলি অত্যন্ত কম দামে পাইকারিতে বিক্রয় করতে পারে।

পণ্যগুলি তাদের কাছ থেকে পাইকারিতে সংগ্রহ করার পর। আপনি এই পণ্যগুলি অ্যামাজন, ইবে ইত্যাদিতে তালিকাভুক্ত করতে পারেন। এবং উচ্চ মূল্যে বিক্রয় করে অর্থোপার্জন করতে পারেন।

বাজারের দামের চেয়ে কম দামে বিক্রি করতে পারেন এমন সেরা পণ্যগুলি খুঁজে বের করা আপনার উচিত। বিশ্বাস করুন, এটি আপনার চিন্তার চেয়ে সহজ। কেবলমাত্র আপনাকে যা করতে হবে তা হল পদক্ষেপ নেওয়া। আপনি যদি কাজটি করার জন্য একবার পদক্ষেপ নিতে পারেন, তাহলে পরবর্তী ধাপগুলো আপনার জন্য খুব সহজ হয়ে যাবে।  কোন কাজে মূলত জটিল নয়। জটিল হচ্ছে মূলত কাজটি শুরু করা। শুরু করার পরে একদমই আপনার জটিল মনে হবে না।

ডোমেন ট্রেডার হিসেবে অনলাইনে ইনকাম করার উপায় –

ডোমেন ট্রেডিং হ’ল একটি উচ্চতর লাভজনক ব্যবসা। যা আপনি অনলাইনে করতে পারেন।  তবে এখানে আপনার ডোমেন কেনার জন্য কিছু বিনিয়োগ দরকার। পাশাপাশি এই ব্যবসা করার জন্য প্রিমিয়াম ডোমেইন সম্পর্কে আপনাকে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ হতে হবে। বা এই ব্যবসাটি শুরু করার আগে আপনার অবশ্যই বিশদ জ্ঞান অর্জন করা উচিত।

আপনি নেমচিপ, হোস্টগেটর বা অন্যান্য ডোমেন রেজিস্ট্রারের কাছ থেকে $১০ ডলারেরও কম দামে ডোমেইন কিনতে পারেন। এবং ভবিষ্যতে সঠিক ব্যক্তির কাছে কয়েকশো ডলারের বিনিময়ে বিক্রয় করতে পারেন। আপনার দক্ষতাটি হ’ল দুর্দান্ত ডোমেনগুলি সনাক্ত করা। যা এখনও বুকিং করা হয়নি। এবং ভবিষ্যতে সংস্থাগুলি সেই ডোমেনটি কেনার চেষ্টা করতে পারে।

কোন কোম্পানি যখন তাদের পছন্দের ডোমেনটি খুঁজে পায় না, তখন তারা ডিলের জন্য ডোমেনের মালিকের সাথে যোগাযোগ করে। এবং যদি উক্ত কোম্পানি আপনার কাছ থেকে কোন ডোমেইন কিনতে চাই। সে ক্ষেত্রে দাম নির্ধারণ করা আপনার নিয়ন্ত্রণে থাকে। এমনকি আপনি নিজের ডোমেনগুলি নিলামেও রাখতে পারেন। যাতে লোকেরা আপনার পছন্দসই মূল্যে সরাসরি কিনতে পারে।

ওয়েবসাইট বিক্রি-

ডোমেন ট্রেডিংয়ের মতো, ওয়েবসাইট ফ্লিপিং হ’ল অনলাইনে অর্থোপার্জন করার আরেক গরম ব্যবসা। আপনাকে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। ৩-৪ মাস বা তারও বেশি সময় ধরে এটিতে কাজ করতে হবে। যাতে আপনি ওয়েবসাইটগুলি থেকে অর্থোপার্জন শুরু করতে পারেন।

২-৩ মাস উপার্জন করার পরে। আপনি সেই সাইটটি ফ্লিপা, এম্পায়ারফ্লিপার্স ইত্যাদিতে নিলামে রাখতে পারেন। ওয়েবসাইট থেকে আপনি সহজেই আপনার মাসিক উপার্জনের ১৫-১৬ গুণ মূল্য বেশি পেতে পারেন। একটি নতুন সাইট তৈরি করা এবং এই নতুন সাইটটি পরিচিত করানোর চেয়ে পুরানো সাইটগুলোতে  ট্রাফিক পাওয়া ও  পরিচিত করা আরও সহজ।

অনেক অভিজ্ঞ ব্যক্তি ফ্লিপ্পার কাছ থেকে ওয়েবসাইট কিনে। এই সাইটগুলোতে ৩-৪ মাস ধরে কাজ করে এবং দ্বিগুণ বা ট্রিপল ইনকাম করতে পারেন।

প্রশিক্ষণ এবং পরামর্শ প্রদান-

আপনার যদি কিছু ভাল দক্ষতা থাকে, তবে অনলাইনে অর্থ উপার্জনের একটি বিশাল সুযোগ রয়েছে। আপনি যেমন স্পোকেন ইংলিশ, কম্পিউটার কোর্স, কোনও প্রযুক্তিগত কোর্স, ফেং শুই, চিকিৎসা এবং অন্যান্য যেকোনও বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিতে পারেন।

আপনি কোনও ওয়েবসাইট বা ফেসবুক ব্যবসায়িক পৃষ্ঠার মাধ্যমে আপনার ব্যবসায়ের প্রচার করতে পারেন। সম্ভাব্য শীর্ষস্থানগুলো পেতে আপনাকে আপনার ওয়েবসাইট বা ফেসবুক পৃষ্ঠা প্রচার করতে হবে। ভাল ফলোআপের মাধ্যমে আপনি অনেক গ্রাহক পেতে পারেন।

স্টক এবং ফরেক্স ট্রেডিং –

যাদের বাজার সম্পর্কে ভাল ধারণা রয়েছে। তাদের জন্য অর্থোপার্জন করার জন্য শেয়ার বাণিজ্য ও ফরেক্স ট্রেডিং একটি খুব লাভজনক উপায়। ইন্টারনেটে অনেকগুলো কোর্স উপলব্ধ রয়েছে। যা আপনাকে অনলাইন ট্রেডিংয়ের জন্য প্রশিক্ষণ দিতে পারে।

এক্ষেত্রের আরও বিশেষজ্ঞ হওয়ার জন্য। এমনকি অর্থনৈতিক সময়ের মতো সংবাদপত্র পড়তে পারেন। বা সিএনবিসির মতো টিভি চ্যানেলগুলি দেখতে পারেন। পর্যাপ্ত জ্ঞান ছাড়াই এই বাজারে প্রবেশ করা ঝুঁকিপূর্ণ।

স্মার্টফোন থেকে অর্থ উপার্জন করুন –

বিভিন্ন স্মার্টফোন অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে। যা আপনার স্মার্টফোনে কিছু সাধারণ কাজ শেষ করে আপনাকে কিছু বাড়তি আয় করতে সুযোগ দেয়। কমপক্ষে ২০০+ অর্থ উপার্জনের অ্যাপ রয়েছে। যা আপনি যদি আপনার স্মার্টফোনে ইনস্টল করে $২০ ডলার থেকে $৩০০ ডলার অতিরিক্ত আয় করতে পারবেন।

আপনাকে সাধারণ সার্ভে গুলোতে অংশ নিতে হবে। অন্যান্য ওয়েবসাইটে সাইনআপের মাধ্যমে অফারগুলি সম্পূর্ণ করতে হবে। গেমস খেলতে হবে। ভিডিও দেখতে হবে, ইত্যাদি। বাড়িতে বসে থাকেন বা কোথাও ঘুরতে যান। যেতে যেতে অর্থোপার্জন করতে পারেন বলে এই পদ্ধতি থেকে আয় করতে আপনার কোনও অতিরিক্ত সময় লাগবে না।

অনলাইনে ফটো বিক্রি করুন –

এটি আপনার স্মার্টফোনের আর একটি ব্যবহার। আপনি প্রকৃতির জায়গাগুলির, মানুষ, জিনিসপত্র, বাসন, ঘর, ইত্যাদির উচ্চ মানের ছবি নিতে পারেন। এবং এগুলি অনলাইনে বিক্রয় করতে পারেন।

শাটারস্টক, ফোটোলিয়া, আইস্টকফোটো, ফটোবুক্টের মতো অনেক বড় বড় সাইট রয়েছে। যেখানে আপনি নিজের ফটো জমা দিতে পারবেন। যখনই কোনও গ্রাহক আপনার ফটোগুলি কিনবে। আপনি যে মূল্য নির্ধারণ করেন সে অনুযায়ী আপনাকে অর্থ প্রদান করা হবে। আপনি একই ফটোগুলির জন্য একাধিক সময় অর্থ আয় করতে পারেন।

ওএলএক্স বা কুইক্রে পুরানো জিনিস বিক্রি করুন –

আমি নিশ্চিত যে আপনার বাড়িতে এমন অনেকগুলি জিনিস থাকতে পারে। যা কয়েক মাস ধরে অব্যবহৃত অবস্থায় রয়েছে। এবং যদি আপনি কিছুটা চেষ্টা করেন। তবে আপনি কিছু ভাল অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। আপনার কেবল দুটি জিনিস করা দরকার। অর্থাৎ আপনি আগে পণ্যগুলোর একটা ভালো ছবি উঠান। এই আইটেমগুলি ওএলএক্স এবং কুইক্রে বিক্রয়ের জন্য তালিকাভুক্ত করুন।

কেবল এটিই নয়, আপনি আপনার বন্ধুর এবং আত্মীয়দের পুরানো জিনিস বিক্রি করার জন্যও জিজ্ঞাসা করতে পারেন। আপনি এই আইটেমগুলি বিক্রয় করতে এবং কিছু কমিশন তৈরিতে তাদের সহায়তা করতে পারেন।

অনলাইনে ইনকাম করার উপায় –

 প্রিয় পাঠকরা, অনলাইনে ইনকাম করার উপায়  সম্পর্কিত আমাদের আজকের আর্টিকেলটি আশা করি আপনাদের অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জনের বিষয়ে সাহায্য করবে। আমরা শুধু আইডিয়া গুলো আপনাদের জন্য শেয়ার করেছি। আপনি যদি সত্যি কারের এই আইডিয়া গুলো থেকে কোন একটি আইডিয়া ব্যবহার করে অনলাইন থেকে উপার্জন করতে চান, তাহলে আমাদের বিডি ব্লগে আপনার সেই বিষয়টি লিখে সার্চ করুন। অনেকগুলো আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত গাইড শেয়ার করেছি। 

ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিং ইউটিউব ব্লগিং ইত্যাদির মাধ্যমে অনলাইন থেকে আয় করা যায়। অনলাইন থেকে আয় করার জন্য আপনার বেশি কোন প্রয়োজন নেই। যে কোন একটি বিষয় নিয়ে যদি আপনি কাজ করেন তাহলে অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। তবে অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জনের জন্য আপনি একাধিক বিষয় নিয়ে চেষ্টা করবেন না। যে কোন একটি বিষয় নিয়ে কাজ করুন দেখবেন অবশ্যই আপনি সফলতা পাবেন। 

যদি  আপনার পছন্দের বিষয়টির উপর বিস্তারিত কোন গাইড না পান, তাহলে আমাদেরকে কমেন্টে জানান।  আমরা আপনাকে সাহায্য করার জন্য আপনার পছন্দের বিষয়ের উপরে step-by-step গাইড শেয়ার করে যাব। 

3 thoughts on “১৬টি অনলাইনে ইনকাম করার উপায়: বিনিয়োগ ছাড়া শুরু করুন

  1. Amar posondo smart phone a taka income to ami apps ar name janta cai r sata kivaba babohar korbo ta janta cai

    1. আপনি চাইলে৷ Bdbloq.com
      এ প্রশ্ন করে, উত্তর দিয়েও ইনকাম করতে পারেন

  2. Kono rokomer investment saraiii kaj suru korte chaiii,,,,jemon mone koren kaj complete hole taka dibe,,,,emontaii,,,,Ami valo likhte parii,,,,tahole ki kaj korte pari and kiser opor likhle valo hobe,, kibabe kaj ta suru korbo,,,Jodi details bolten,,,,

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *