মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করে ইনকাম করার উপায়
1 min read

মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করে ইনকাম করার উপায়

আপনার যদি একটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন থাকে, তাহলে আজকের লেখাটি পড়ার পর। আপনিও আপনার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করে ইনকাম ( Make money blogging with mobile phone ) করতে পারবেন৷ আমাদের মধ্যে অনেক বন্ধুরা আছেন।

যারা অনলাইন থেকে ইনকাম করার আগ্রহ প্রকাশ করে। আবার অনেকেই আছেন পড়াশোনা করার পাশাপাশি অন্তত নিজের পকেট খরচ সংগ্রহ করার জন্য অনলাইনে কাজ করে আয় করতে চান। যারা অনলাইন থেকে আয় করতে চেষ্টা চালাচ্ছেন, তাদের জন্য আমার আজকের লেখা ব্লগিং করে ইনকাম

মোবাইল দিয়ে ব্লগিং লেখাতে যা যা থাকবে:

  • অনলাইন থেকে সত্যি কি ইনকাম করা সম্ভব?
  • মোবাইল দিয়ে ইনকাম কতটা সত্য?
  • বাংলাদেশ থেকে আয় করা কতটা সহজ?
  • কি কি উপায়ে ইনকাম করা যায়?
  • ব্লগিং করে ইনকাম করার পদ্ধতি গুলো কি কি?
  • অনলাইন থেকে সত্যি কি ইনকাম করা সম্ভব?

অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায় কি-না তা নিয়ে মানুষ সন্দেহ করতো আজ থেকে আরও একযুগ আগে। বর্তমানে অনলাইন থেকে ইনকাম করা নয়। অনলাইনের মাধ্যমে মানুষ নিজেদের বড় বড় বিজনেস ও ইন্ডাস্ট্রি পরিচালনা করছে। যারা মূলত এখনও একযুগ পিছিয়ে আছেন, তারাই প্রশ্ন করে অনলাইন থেকে সত্যি ইনকাম করা যায় কি-না।

আশাকরি আপনাদের এটা বুঝাতে পেরেছি যে, সত্যি সত্যি অনলাইন থেকে আয় করা যায়। এটা কোন রুপকথার গল্প নয়।

মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করে ইনকাম কতটা সত্য? ( Make money blogging with mobile phone )

ইনকাম করা কতটা সত্য তা না বললেও অন্তত এটা আপনাদের বলবো। আমি নিজেও মোবাইলের মাধ্যমে অনলাইন থেকে ইনকাম করছি। আমি আমার ইউটিউবে মোবাইল দিয়ে অনলাইন থেকে ইনকাম করার গাইডলাইন ভিডিও গুলো দিয়ে থাকি। মূলত আমি এটাই প্রমাণ করতে চাই। ইচ্ছা থাকলে অবশ্যই আপনি যেকোনো কাজ সহজে করতে পারেন। মোবাইল, ল্যাপটপ বা কম্পিউটার কোন সমস্যা নয়।

মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করে ইনকাম Make money blogging
মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করে ইনকাম Make money blogging

শুধুমাত্র আপনি এটা ঠিক করুণ যে, আপনি অবশ্যই নিজের খরচের টাকা নিজেই যোগান দিবেন। এবং তা যে কোনো উপায়ে করবেন বা আপনাকে করতেই হবে। তাহলে দেখবেন আপনাকে কাজ করতে হবে না। কাজ আপনাকে দিয়ে করিয়ে নিবে।

বাংলাদেশ থেকে আয় করা কতটা সহজ?

প্রথমে এটা বলে রাখি। আমি আজকে যে উপায় নিয়ে আলোচনা করবো তার মাধ্যমে আপনি যে দেশে থাকেন না কেন আপনি কাজ করতে পারবেন। এটি ভেজাল মুক্ত একটা উপায়।

এবার আসি বাংলাদেশ থেকে আয় করার বিষয়ে। এই প্রশ্ন যারা নতুন তারা কখনও করে না। কারণ তারা অনলাইন বলতে অনলাইনকেই চিনে। কিন্তু আপনি যেমন অনুমতি ছাড়া অন্যের বাড়িতে প্রবেশ করতে পারেননা। ঠিক একইভাবে অনলাইনেও কিছু বিধিনিষেধ রয়েছে।

এজন্য বাংলাদেশ থেকে সকল মাধ্যম গুলো ব্যবহার করে আয় করা যায় না। এরকম যারা নতুন কাজ করতে আসেন, তারা পরে পেমেন্ট না পেয়ে অনলাইনের প্রতি খারাপ চিন্তা করতে শুরু করে।

কিন্তু এটা মোটেও ঠিক নয়। বাংলাদেশ থেকে আয় করা যায় এমন হাজার হাজার প্লাটফর্ম রয়েছে। যেগুলো আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে। এবং আপনি বিদেশি অনেক প্লাটফর্মেও কাজ করতে পারবেন যদি আপনার দক্ষতা থাকে। এজন্য বিদেশি প্লাটফর্ম গুলোতে কাজ করতে চাইলে প্রথমে আপনাকে দেশীয় প্লাটফর্ম গুলোতে কাজ করে নিজেকে ঝালাই করে নিতে হবে।

কি কি উপায়ে ইনকাম করা যায়?

এবার চলুন আমরা জেনে নিই। কি কি উপায়ে অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায়। অনলাইনে ইনকাম করার অনেকগুলো উপায় রয়েছে। আমি যদি সবগুলো উপায় নিয়ে এই পোস্টে লেখি, তাহলে দুয়েকমাস হলেও আমার লেখা শেষ হবে না। তাই আজকে এখানে আমি এমন একটি উপায় নিয়ে আলোচনা করবো, যেগুলো মূলত প্রফেশনাল কাজের জন্য ব্যবহার করা হয়৷

মানে যারা অনলাইন থেকে আজীবন অর্থ উপার্জনের জন্য কাজ করেন। মূলত তারাই এই উপায়টি দিয়ে কাজ করে৷ এবং এই উপায়টির মাধ্যমেও মোবাইল দিয়ে কাজ করা সম্ভব।

উপায়টি হচ্ছে মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করার মাধ্যমে আয় করা:

ব্লগ লেখার মাধ্যমে আয় করা সবচেয়ে সহজ উপায়। আপনার যদি কোন ল্যাপটপ বা কম্পিউটার না থাকে৷ তাও আপনি মোবাইলের মাধ্যমে ব্লগ ওয়েবসাইটে লেখার মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।

ব্লগিংয়ের মাধ্যমে আয় করার আপনার সুন্দর লেখার দক্ষতা ও ইচ্ছা থাকলে আর কোন কিছুর প্রয়োজন নেই। বাংলাদেশের হাজার হাজার ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে অনেকেই বর্তমানে ব্লগিং করে সফলতার সাথে কাজ করে ইনকাম করছে।

দুটি প্লাটফর্মের মাধ্যমে ব্লগিং শুরু করতে পারেন:

ফ্রি প্লাটফর্ম:

আপনার যদি ওয়েবসাইট করার জন্য যথেষ্ট টাকা না থাকে। তাহলে আপনি ফ্রি-তে একটা ব্লগ ওয়েবসাইট করে ইনকাম শুরু করতে পারেন। ফ্রি-তে ওয়েবসাইট করার জন্য অনেক গুলো প্লাটফর্ম রয়েছে। যারা আপনাকে সম্পূর্ণ ফ্রি-তে একটা ওয়েবসাইট করতে দেয়।

এখানে অনেকগুলো ফ্রি প্লাটফর্মের তালিকা দেওয়া আছে। ফ্রি প্লাটফর্মের মধ্যে সবচেয়ে সুবিধাজনক হচ্ছে ব্লগার। ব্লগার হচ্ছে গুগলের নিজস্ব প্লাটফর্ম। সুতরাং আপনি যদি ফ্রি-তে কাজ করেন। তাহলে ব্লগারকে পছন্দ করতে পারেন।

প্রিমিয়াম বা পেইড প্লাটফর্ম:

আপনার যদি ২,০০০ থেকে ৩,০০০ টাকা ইনভেস্ট করার ক্ষমতা থাকে। তাহলে আমি আপনাকে পরামর্শ দিব আপনি অবশ্যই একটি প্রিমিয়াম ব্লগ ওয়েবসাইট করে ফেলুন। কেননা প্রিমিয়াম ব্লগের ক্ষেত্রে আপনি অনেকগুলো সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।

আপনি নিজে নিজে যদি ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন৷ তাহলে আপনি মাত্র ১০০০ টাকা বা তার থেকেও কম টাকা দিয়ে একটা প্রিমিয়াম হোস্টিং নিয়ে আপনার স্বপ্নের ব্লগটি তৈরি করতে পারেন।

আপনার বাজেট যদি খুবই কম হয়, তাহলে আপনি Namecheap থেকে ২০০০ টাকা থেকে শুরু করে ডোমেইন ও হোস্টিং নিতে পারেন। বাজেট বেশি হলে বিদেশি কোম্পানির কাছ থেকে ডোমেইন ও হোস্টিং নিতে পারেন। বিদেশি কোম্পানি গুলোতে Namecheap, HostGator, BlueHost আমার ভালো লাগে।

প্রিমিয়াম ব্লগের সুবিধা হচ্ছে:

এসইও করার জন্য প্রিমিয়াম হলে সবচেয়ে সুবিধাজনক হবে। ফ্রি-তে ওয়েবসাইট করলে আপনি এটাকে নিজের মত করে ডিজাইন ও উন্নত করতে পারবেন না। প্রিমিয়াম হলে আপনি বিভিন্ন প্লাগিন ব্যবহারে করার মাধ্যমে নতুন নতুন ফিচার যুক্ত করতে পারবেন। এবং প্রিমিয়াম ব্লগের ক্ষেত্রে আপনার ইনকামের পরিমাণও বৃদ্ধি পাবে।

ব্লগিংয়ে সফল হওয়ার জন্য এসইও দক্ষতা থাকলে ভালো:

আপনার “এসইও” করার মাধ্যমে ট্রাফিক নিয়ে আসতে পারবেন। কেননা ট্রাফিক ছাড়া ব্লগ মূল্যহীন। যতবেশি আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর আসবে আপনার ইনকামের পরিমাণও ততবেশি বাড়তে থাকবে।

যারা এসইও সম্পর্কে জানেন না। তারা প্রাথমিকভাবে একটু হতাশ হয়ে পড়েন। কিন্তু যারা নিজেকে এগিয়ে নিতে পারেন তাই এখানে সফল হয়। আপনার যদি “এসইও” সম্পর্কে কোন ধারণা না থাকে তাহলে এখানে একটু উঁকি মেরে ঘুরে আসতে পারেন।

পরে চেষ্টা করবো এসইও সম্পর্কে একটি পোস্ট লেখার জন্য। তবে আজকে যেহেতু আমি ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে আয় করার জন্য সম্পূর্ণ গাইডলাইন দিয়ে যাচ্ছি। সুতরাং এজন্য মনে হয় এসইও না শিখালেও তার বেসিক কয়েকটি ধারণা দেওয়া প্রয়োজন। এসইও এর অনেক প্রকার রয়েছে। তবে

এসইও প্রাথমিকভাবে ২ প্রকার বলতে পারেন:

  • অন-পেইজ এসইও
  • অফ-পেইজ এসইও

অন-পেইজ এসইও:

একটি ব্লগ পোস্ট লেখা ও ওয়েবসাইটে প্রকাশ করার ক্ষেত্রে গুগল বা সার্চ ইঞ্জিনের নিয়ম মেনে যে সকল কাজ করা হয়, তাকে অন-পেইজ এসইও বলে। অন-পেইজ এসইও এর ক্ষেত্রে যেসকল বিষয়ে মনোযোগ দিতে হবে: টাইটেল কাস্টমাইজ করা। প্রতিটি ছবিতে অলটেক্স ও ক্যাপশন যুক্ত করা। কিওয়ার্ড টার্গেট করে পোস্ট লেখা। H1 থেকে H6 ট্যাগ ব্যবহার করা। আউট বাউন্ড লিংক যুক্ত করা এবং ইন্টার্নাল লিংক যুক্ত করা ইত্যাদি।

অফ-পেইজ এসইও:

ব্লগে পোস্ট করার পরের কাজ হচ্ছে অফ-পেইজ এসইও এর কাজ। বিভিন্ন কৌশল অনুসরণ করার মাধ্যমে ওয়েবসাইটে ভিজিটর নিয়ে আসার জন্য কাজ করাকে বলে অফ-পেইজ এসইও। আপনি যদি প্রাথমিকভাবে বেসিক এসইও জেনে কাজ শুরু করেন, তাহলে কোন সমস্যা নেই। পরে দেখবেন আপনি নিজে একজন এসইও এক্সপার্ট হয়ে উঠছেন।

জনপ্রিয় কয়েকটি ব্লগ লেখার নিশ আইডিয়া:

মোবাইল দিয়ে টেক ব্লগিং :

বর্তমানে যদিও টেক ব্লগ ওয়েবসাইট অনেক রয়েছে। তাও এই নিশটার চাহিদা কখনও কমবেনা। আপনি যদি টেকনোলজি নিয়ে লিখতে ভালোবাসেন, তাহলে আপনি শুরু করতে পারেন নিজের একটি টেক ব্লগ ওয়েবসাইট।

টিপস ব্লগ:

এটা খুবই জনপ্রিয় একটা নিশ। এই বিষয়ে প্রতি নিয়ত গুগল ও অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে বেশি খোঁজ করা হয়। টিপস ব্লগ অনেক রকমের হতে পারেন। আপনি যে বিষয় নিয়ে লেখালেখি করবেন সেই বিষয়ের টিপস ব্লগ নামে পরিচিত পাবে।

হেল্থ ব্লগ:

আপনার যদি মানুষ বা অন্যান্য পশু পাখিদের হেল্থ নিয়ে ধারণা থাকে। তাহলে আপনি শুরু করতে পারেন নিজের একটি হেল্থ ব্লগ ওয়েবসাইট। হেল্থ ব্লগ ওয়েবসাইট বাংলাদেশে খুবই কম। আমাদের বাংলাদেশের জন্য এটার গুরুত্ব অনেক বেশি।

মোবাইল দিয়ে ফুড রিভিউ ব্লগিং :

আপনি যদি রান্না করায় এক্সার্ট হয়ে থাকেন। তাহলে ফুড রিভিউ ওয়েবসাইট আপনার জন্য খুবই সহজ হবে। এই প্লাটফর্মের চাহিদা কখনও কমবে না। বরং এর চাহিদা আরও আরও বেশি বৃদ্ধি পাবে। আপনি এই সুযোগটি কাজে লাগাতে চাইলে আজ থেকে শুরু করুণ ফুড রিভিউ ব্লগ ওয়েবসাইট।

এবার জানা যাক,

একটা ব্লগ ওয়েবসাইট দিয়ে কত পদ্ধতিতে ইনকাম করা যায়?

একটি ব্লগ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আয় করার একাধিক উপায় রয়েছে। আপনি যদি একটি ব্লগ নিয়ে কাজ শুরু করেন। তাহলে শুরু করার ১০ দিনের মধ্যে আপনি আপনার ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে আয় করা শুরু করতে পারেন।

এটা সম্পূর্ণ আপনার উপর নির্ভর করবে। আপনি যদি সত্যি নিজেকে আপনার ব্লগের কাজে নিয়োজিত করেন। তাহলে আমি গ্যারান্টি দিতে পারি অবশ্যই আপনি ব্লগের মাধ্যমে আপনার জীবনের প্রথম উপার্জন ছাত্র জীবনে করতে শুরু করবেন।

আমি নিচে কয়েকটি ইনকাম করার পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করবো। তার আগে আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর দিতে চাই। অনেকের প্রশ্ন থাকতে পারে।

একটা ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে কতদিন ইনকাম করা সম্ভব?

এই প্রশ্নের উত্তর একদম সহজ। একটা ব্লগ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি আজীবন উপার্জন করতে পারবেন। এটা হচ্ছে একটা প্যাসিভ ইনকাম। এখানে আপনি একবার যদি উপার্জন শুরু করতে পারেন। ইনকাম শুরু করলে আর বসে থাকবেন না। সময় যত বৃদ্ধি পাবে, তত বেশি এখান থেকে আয়ও বৃদ্ধি পাবে।

ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে আয় করার কয়েকটি জনপ্রিয় উপায় গুগল অ্যাডসেন্স:

এটা বাংলাদেশের জন্য খুবই জনপ্রিয় একটা উপায়। বাংলাদেশের ৮০% ব্লগ ওয়েবসাইট ইনকাম করে শুধুমাত্র গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে। এখান থেকে আপনি ভালো পরিমাণ ইনকাম করতে পারেন। তবে আপনার ওয়েবসাইটটি যদি প্রিমিয়াম প্লাটফর্ম ব্যবহার করে করে থাকেন। তাহলেই গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আপনার ইনকামের পরিমাণ বেশি হবে।

স্পনসর অ্যাড থেকে ইনকাম:

আপনার সাইটটি যখন একটা জনপ্রিয় অবস্থানে পৌঁছাবে, তখন অনেক গুলো কোম্পানি ও প্রতিষ্ঠান আপনার ওয়েবসাইটে অ্যাড দিতে চাইবে। যার বিনিময়ে আপনি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

পণ্যের রিভিউ করে আয়:

আপনি যদি ভালো রিভিউ করতে জানেন। তাহলে আপনি বিভিন্ন কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে পণ্যের রিভিউ করার অফার চাইতে পারেন। এক্ষেত্রে কোম্পানির সাথে আপনি চুক্তি করতে পারেন কি রকম রিভিউর জন্য কতটা টাকা নিবেন।

মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করে অ্যাফিলিয়েট ইনকাম:

আপনি বিভিন্ন পণ্যের রিভিউ লিখে সেখান থেকে অ্যাফিলিয়েট ইনকাম করতে পারেন। এটা খুবই জনপ্রিয় একটা পদ্ধতি।

শেষ কথা:

আমার আজকের লেখাতে যদি কোন ভুল থাকে তাহলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন এবং ভুল সংশোধন করার জন্য বিষয়টি জানিয়ে দেবেন। আপনাদের যদি এবিষয়ে আরও কোন প্রশ্ন থাকে, তাহলে নিচে কমেন্ট বক্সে আপনার প্রশ্নটি লিখুন। ধন্যবাদ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *