Sign Up

Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.

Forgot Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

You must login to ask a question.

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

ফেসবুক থেকে আয়: ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়?

ফেসবুক থেকে আয়: ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়?

বর্তমান সময়ে ফেসবুক হচ্ছে খুব জনপ্রিয় একটি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এই সোস্যাল মিডিয়া কে ব্যবহার করে সবাই ব্যবসা করতে শুরু করেছে। আপনিও যদি আপনার ব্যবসা করে ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়? সে বিষয়ে জানতে চান, তাহলে লিখাটি আপনি সম্পূর্ণ করতে পারেন। আজকে লেখাতে আমরা আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়? ও ফেসবুক থেকে আয় করার অনেকগুলো উপায়। যদি আপনারা এগুলো জেনে যান, তাহলে ফেসবুক ব্যবহার করে ঘরে বসেই অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

যারা মূলত ফেসবুকের মধ্যে শুধুমাত্র লাইক কমেন্টের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেন। তারা কিন্তু সময় এবং টাকা অপচয় করে, কাজ করে উপার্জন করতে পারেন। যারা বুদ্ধিমান রয়েছেন তারা কিন্তু তাদের বুদ্ধি কে ব্যবহার করে। সময়গুলোর সঠিক ব্যবহার করে অনলাইনের মাধ্যমে ফেসবুক থেকে ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। আজকে আমরা এমন কিছু আইডিয়া আপনাদের সাথে শেয়ার করব।

বিভিন্ন পদ্ধতিতে ফেসবুক থেকে আয়:

আইডিয়া গুলো আপনারা ব্যবহার করে ফেসবুক থেকে আয় বিভিন্ন পদ্ধতিতে করতে পারবেন। যারা মূলত একটু ক্রিয়েটিভ তারা মূলত ফেসবুক ব্যবহার করে আয় করতে পারেন। কাজ করে নিজেদের প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটাতে অনেক বেশি টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন।

বিভিন্ন পদ্ধতিতে ফেসবুক থেকে আয়
বিভিন্ন পদ্ধতিতে ফেসবুক থেকে আয়

এখানে আমরা যে সকল আইডিয়া গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। এগুলো এমন নয় যে, আপনি অনেকক্ষণ ধরে কাজ করে কয়েক টাকা ইনকাম করবেন। মূলত আমরা এমন আইডিয়া গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করব। সেগুলো প্রফেশনাল ব্যক্তিরা করে থাকেন।

অর্থাৎ ফেসবুক থেকে আয় করার জন্য যারা প্রফেশনাল রয়েছেন, তারা যেভাবে কৌশল গুলো অনুসরণ করে। সেই কৌশল গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করব। যদি আপনাদেরকে ধারণা দিয়ে থাকি, তাহলে আপনারা ফেসবুক থেকে কাজ করে প্রতিমাসে ৫০ হাজার টাকা থেকে লক্ষ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

অনেকে বলে থাকবেন ভাই এগুলো তো ভুয়া কথা। কিভাবে একটা ফেসবুক থেকে মাসে লক্ষ টাকা ইনকাম করা যায়? আসলে ভাই আপনি এখনো ট্রাই করে দেখেন নাই। আপনি আজকে ফেসবুক খুললে ফেসবুক থেকে আয় যদি করতে চান। সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনি কখনো সফল হতে পারবেন না। ফেসবুকে ইনকামের অনেকগুলো পদ্ধতি রয়েছে। যে পদ্ধতি গুলো আপনি ব্যবহার করে কাজ করবেন। এবং এখান থেকে আপনি ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

তবে আপনি লক্ষ টাকা ইনকাম করার যদি স্বপ্ন রাখেন, তাহলে আপনাকে সেই ভাবে একটি প্ল্যান তৈরি করতে হবে। এবং সেই প্ল্যান অনুযায়ী আপনাকে কাজ করতে হবে। যদি আপনি আপনার প্ল্যান অনুযায়ী সঠিক ভাবে কাজগুলো করতে পারেন। অবশ্যই আপনি ফেসবুকের মাধ্যমে ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হবেন।

ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়?

তাহলে চলুন, এখন আমরা জেনে নিই, ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়? যারা এই লেখাটা মনোযোগ দিয়ে পড়তে পারবেন। তারাই মূলত এখান থেকে ভালো কিছু শিখতে পারবেন। যাদের একদিনের মধ্যে লক্ষ টাকা ইনকাম করার স্বপ্ন রয়েছে। তারা এই লিখাটি পড়া বাদ দিয়ে এমন কিছু করেন। যেটার মাধ্যমে আকাশ থেকে আপনার জন্য টাকার ব্যবস্থা হয়ে যাবে।

সুতরাং আপনি যদি এমন চিন্তা ভাবনা করেন ফেসবুকে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করবেন। আর আজকেই আপনি লক্ষ টাকা ইনকাম শুরু করবেন। তাহলে কিন্তু এই লেখাটা আপনার জন্য নয়। তবে আমরা আপনাকে এটি অবশ্যই বলতে পারি আপনি যদি একজন নতুন হয়ে থাকেন। এবং ফেসবুকে আপনি আমাদের আইডিয়া গুলো নিয়ে কাজ করে থাকেন। তাহলে নতুন হিসেবে প্রতি মাসে ১০ থেকে ২০ হাজার টাকার মতো একটা এমাউন্ট খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন।

এটি আমরা গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি। তবে এই কাজগুলো করার জন্য অবশ্যই কাজ জানতে হবে। যদি আপনি কাজ না জানেন, তাহলে ফেসবুক থেকে আয় কিভাবে করবেন? সেটার উত্তর আপনি নিজে আমাদেরকে দিতে পারেন। যদি আপনি কাজ জানেন, তাহলে আপনাকে আমি ইনকাম না করার জন্য বাঁধা দিলেও আপনাকে আটকে রাখা যাবেনা। আপনি ইনকাম করবেনই।

ক্রিয়েটর হিসেবে ফেসবুক থেকে আয় করুন:

আমরা এক সময় শুধুমাত্র ইউটিউব এর মধ্যেই ভিডিও তৈরি করে সেগুলো আপলোড করে ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারতাম। মূলত এই ক্ষেত্রে আমরা ইউটিউবে যারা ভিডিও তৈরি করে থাকেন। তাদেরকে ইউটিউব ক্রিয়েটর হিসেবে চিনে থাকি। যদি আপনি একজন ফেসবুকে ভিডিও ক্রিয়েটর হয়ে থাকেন, তাহলে আপনিও একজন ফেসবুক ভিডিও ক্রিকেটর হিসেবে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

মূলত যারা ফেসবুকের মধ্যে ভিডিও তৈরি করে থাকেন, তাদের কে ফেসবুক ক্রিয়েটর বলা হয়। আর যারা ইউটিউব এর মধ্যে ভিডিও তৈরি করে থাকেন। তাদের কে ইউটিউব ক্রিয়েটর বলা হয়। সুতরাং আপনি বুঝতে পেরেছেন, যদি আপনি কোন ভিডিও তৈরি করেন অথবা অনলাইনে আপলোড করার মত এমন কিছু উপাদান তৈরি করেন। যেগুলো ব্যবহার করে আপনি যদি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন, তাহলে আপনি একজন ক্রিয়েটর হতে পারবেন।

ভালো ক্রিকেটার হওয়ার গুনাবলি:

ফেসবুক থেকে আয়
ফেসবুক থেকে আয়

তবে একজন ভালো ক্রিকেটার হওয়ার জন্য অবশ্যই যারা আপনার অডিয়েন্স রয়েছে। তাদের মনোযোগ ধরে রাখতে হবে। এবং তাদেরকে খুশি রাখতে হবে। যদি আপনি আপনার অডিয়েন্সের কে সন্তুষ্ট করতে পারেন। তাহলে আপনি একজন ক্রিকেটার হিসেবে ভালো অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হবেন। ফেসবুকের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করার জন্য সবচেয়ে ভালো একটি উপায় হচ্ছে ফেসবুক ভিডিও ক্রিয়েটর।

যদি আপনি ফেসবুক ভিডিও ক্রিকেটার হিসেবে কাজ করেন, তাহলে অনেক ভালো পরিমাণ ইনকাম এখান থেকে করতে পারবেন। এবং এটি হচ্ছে একটি প্রফেশনাল ইনকামের পদ্ধতি। যদি আপনি ফেসবুক কে আপনার প্রফেশন হিসেবে গ্রহণ করতে চান। এবং ফেসবুক থেকে আয় করতে চান। তাহলে আপনি একজন ফেসবুক ভিডিও ক্রিয়েটর হিসেবে কাজ করতে পারেন। যেটি অনেক লাভজনক একটি উপায় বলে আমি মনে করি।

যদি আপনিও এটাকে লাভজনক হিসেবে ব্যবহার করতে চান, তাহলে আপনাকে অবশ্যই প্রফেশনাল পদ্ধতিতে ভিডিও তৈরি করা শিখতে হবে। এবং নিয়মিত ফেসবুক পেজে ভিডিও আপলোড করে অর্থ উপার্জন করতে এগিয়ে যেতে হবে। যদি আপনি ফেসবুক থেকে আয় করতে চান। সে ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করতে হবে। আপনার ফেসবুক প্রোফাইলে ভিডিও আপলোড করে কিন্তু আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন না। অর্থ উপার্জন করার জন্য আপনাকে অবশ্যই একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করতে হবে।

ক্রিয়েটর হিসেবে ফেসবুক থেকে আয়:

একজন প্রফেশনাল ক্রিয়েটর হিসেবে ফেসবুক থেকে আয় করার জন্য। প্রথমে আপনাকে একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করতে হবে। এবং ফেসবুক পেইজ সঠিকভাবে অপটিমাইজ করতে হবে। কিভাবে ফেসবুক পেজ অপটিমাইজ করতে হয়? সে বিষয়ে যদি আপনার পরিপূর্ণ জ্ঞান না থাকে, তাহলে আপনি ইউটিউব থেকে ভিডিও দেখে একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করতে পারেন। এবং পেইজটি সঠিকভাবে অপটিমাইজ করতে পারেন। পেইজটি অপটিমাইজ করার পর আপনাকে পেজের জন্য নিয়মিত ভিডিও তৈরি করতে হবে।

এক্ষেত্রে আপনি প্রতি সপ্তাহে দুইটি অথবা প্রতি মাসে চার-পাঁচটি করে ভিডিও আপলোড করতে পারেন। যদি আপনার যথেষ্ট পরিমাণ সময় থাকে এবং ভালো মানের ভিডিও আপনি তৈরি করতে পারেন। তাহলে প্রতিদিনই আপনি ভিডিও আপলোড করতে পারবেন। এক্ষেত্রে প্রতিদিন কয়টি ভিডিও আপনি আপলোড করবেন? সেটির কোন সীমাবদ্ধ নেই। আপনি চাইলে প্রতিদিন আনলিমিটেড ভিডিও আপলোড করতে পারবেন।

সিডিউল অনুযায়ী ভিডিও আপলোড করুন:

আপনি যদি সিডিউল অনুযায়ী ভিডিও আপলোড করতে চেষ্টা করেন। তাহলে আপনি আপনার অডিয়েন্সদের কে ধরে রাখতে পারবেন। এবং আপনার ভিডিওগুলো বেশি মানুষ দেখতে থাকবে। ফলে আপনি খুব দ্রুতই ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে শুরু করবেন। একটা ফেসবুক পেজের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে হলে, ফেসবুক পেইজ মনিটাইজ করতে হবে। পেইজ মনিটাইজ করতে ১০ হাজার ফলোয়ার এবং ৩০ হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম সংগ্রহ করতে হবে।

ফেসবুক পেইজ মনিটাইজ করার ৩টি সহজ ধাপ

পেইজ মনিটাইজ

আর এই ৩০,০০০ মিনিট ওয়াচ টাইম এবং ১০,০০০ ফলোয়ার সংগ্রহ করার জন্য। আপনার প্রতিটি ভিডিও তিন মিনিটের উপরে তৈরি করতে হবে। অর্থাৎ আপনি যদি তিন মিনিটের চেয়ে কম ভিডিও তৈরি করেন, তাহলে সেই ভিডিওতে যে ভিউস আসবে। সেগুলো ওয়াচ টাইম হিসেবে গ্রহণ করা হবে না। যদি আপনার ভিডিওটি তিন মিনিটের চেয়ে দীর্ঘ হয়। তাহলে ওই ভিডিও থেকে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

যখন ফেসবুক আপনার ভিডিও গুলোতে বিজ্ঞাপন দেখাবে, তখন এখান থেকে আপনি ৫৫% প্রফিট পাবেন। এবং ৪৫% ফেসবুক কর্তৃপক্ষ পাবে। যার মাধ্যমে আপনি ফেসবুক ব্যবহার করে প্রফেশনাল পদ্ধতিতে ইনকাম করতে পারবেন।

ইউটিউবে বেশি ইনকাম করা যায়?

নাকি ফেসবুক ক্রিয়েটর হিসেবে বেশি ইনকাম করা যায়? তাহলে আমি আপনাকে সহজে উত্তর দেব। আপনি যদি একজন ফেসবুক ক্রিয়েটর হিসেবে কাজ করেন। তাহলে আপনি সবচেয়ে বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

কারণ, ফেসবুকের মধ্যে এখনও বেশি রেভিনিউ শেয়ার করা হয়। ইউটিউব আপনাকে ৪৫% রেভিনিউ শেয়ার করে থাকেন, কিন্তু ফেসবুক আপনার সাথে ৫৫ পার্সেন্ট শেয়ার করে। যার মাধ্যমে আপনি ফেসবুকের ক্রিয়েটর হিসেবে অনেক ভালো ইনকাম করতে সক্ষম হবেন।

ফেসবুক পেইজ ম্যানেজার হিসেবে ফেসবুক থেকে আয় করুন

সেলিব্রিটি থেকে শুরু করে যতগুলো কোম্পানি রয়েছে। সবারে কিন্তু ফেসবুক পেইজ রয়েছে। এই ফেসবুক পেইজ গুলো তারা একা একা পরিচালনা করতে পারে না। এক্ষেত্রে তাদের বিভিন্নজনের সাহায্য প্রয়োজন হয়। এজন্য তাদের ফেসবুক পেইজ গুলো পরিচালনা করার জন্য।

ফেসবুক পেইজ ম্যানেজার হিসেবে ফেসবুক থেকে আয় করুন
ফেসবুক পেইজ ম্যানেজার হিসেবে ফেসবুক থেকে আয় করুন

তারা ফেসবুক পেইজ ম্যানেজার নিয়োগ দিয়ে থাকেন। আপনি যদি একজন ফেসবুক পেইজ ম্যানেজার হিসেবে কাজ করতে চান। তাহলে ফেসবুক থেকে অর্থ উপার্জন করার জন্য এটি খুব সহজ একটি উপায় হবে।

যদি আপনি এই উপায়টি ব্যবহার করতে চান, তাহলে আপনি যারা সেলিব্রিটি রয়েছে। এবং যে সকল কোম্পানির পেইজ ম্যানেজার নিয়োগ দেওয়া প্রয়োজন। তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনি চাইলে কোম্পানিকে একটা প্রপোজাল অফার পাঠাতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার একটা প্রপোজাল লেটার তৈরি করতে হবে।

এই লেটারটা আপনি কোম্পানির কাছে সাবমিট করবেন। এটি চাকরি পাওয়ার জন্য প্রপোজাল হিসেবে কাজ করবে। যদি আপনি কোম্পানির কাছে জব অফার এর জন্য একজন ফেসবুক ম্যানেজার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী থাকেন।

চাকরির জন্য যোগ্যতা গুরুত্বপূর্ণ

এক্ষেত্রে আপনার সকল তথ্য দেখে এবং আপনার যোগ্যতা দেখে। তারা আপনাকে নিয়োগ দেওয়ার জন্য রাজি হয়ে যাবে। এবং যারা সেলিব্রিটি রয়েছে, তাদেরকে আপনি সরাসরি মেসেজ পাঠাতে পারেন। এক্ষেত্রে অনেকে কিন্তু মেসেজ নাও দেখতে পারে।

এক্ষেত্রে আপনি তাদের ইমেইল ঠিকানা সংগ্রহ করে ইমেইল পাঠাতে পারেন। ইমেইল পাঠানোর মাধ্যমে আপনি যে, একজন প্রফেশনাল। সেই বিষয়টি পরিচয় পেয়ে যাবে। সঠিকভাবে তাদের ইমেইল পাঠাতে পারেন। ইমেইল অবশ্যই সুন্দর এবং প্রফেশনাল পদ্ধতিতে লিখতে হবে।

যার মাধ্যমে আপনি যে, একজন প্রফেশনাল ফেসবুক পেইজ ম্যানেজার হিসেবে কাজ করতে পারবেন। সে বিষয়টি তারা বুঝতে পারবেন। যদি আপনি এই পদ্ধতি অনুসরণ করে অর্থ উপার্জন করতে চান, তাহলে আপনি আজ থেকেই এই পদ্ধতি অনুসরণ পারেন। যদি আপনি একজন ফেসবুক পেইজ ম্যানেজার হিসেবে কাজ করেন। আপনাকে বেশিদিন অপেক্ষা করতে হবে না।

বর্তমানে হাজার হাজার কোম্পানি আপনার মত একজন ম্যানেজার খুঁজে বেড়াচ্ছেন। যেন আপনি তাদের ক্রেতাদের সাপোর্ট দেওয়ার মাধ্যমে ক্রেতাদের সন্তুষ্ট করতে পারেন। তারা যেন তাদের ফেসবুক পেইজ গুলো ম্যানেজ করতে পারেন। এবং কাস্টমারকে সন্তুষ্টির মাধ্যমে সেখান থেকে যেন ভালো পরিমাণ বিক্রয় সংগ্রহ করতে পারেন। সেলিব্রিটিরাও ঠিক একই রকম পদ্ধতি অনুসরণ করে।

ম্যানেজার হিসেবে কত টাকা ইনকাম করা যায়?

একজন ফেসবুক পেজ ম্যানেজার হিসেবে কত টাকা ইনকাম করা যায়? সেটা নির্ভর করবে আপনি যে মানুষের বা কোম্পানির হয়ে কাজ করবেন তাদের উপর। যদি আপনি একজন ভাল সেলিব্রিটি পেয়ে যান। সে যদি ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারেন। তাহলে আপনার স্যালারি পরিমাণ বেশি হবে।

এক্ষেত্রে একজন ভালো সেলিব্রিটি আপনাকে প্রতি মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা সেলারি দিয়ে দিয়ে আপনাকে পেইজ ম্যানেজার হিসেবে নিয়োগ দিতে পারেন। অথবা আপনি যদি কোন কোম্পানীর হয়ে কাজ করে থাকেন।

সেক্ষেত্রে তাদের কোম্পানির ফেসবুক পেইজ পরিচালনার জন্য আপনাকে নিয়োগ দিতে পারে। একটা ই-কমার্স কোম্পানি সাধারণত আপনাকে প্রতি মাসে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা বা তার বেশি সেলারি হিসেবে দিতে পারে। তবে যদি আপনি স্বনামধন্য কোন কোম্পানির এবং বড় কোম্পানিতে নিয়োগ পেয়ে থাকেন। একজন ফেসবুক পেইজ ম্যানেজার হিসেবে প্রতি মাসে ৪০ হাজার টাকারও বেশি বেতন পাবেন।

এক্ষেত্রে আপনার যোগ্যতা এবং দক্ষতা দুটি বিবেচনা করা হবে। যদি আপনার ফেসবুক পেইজ ম্যানেজার হিসেবে ভাল অভিজ্ঞতা থাকে এবং ক্রেতাদের কে সন্তুষ্ট করতে পারেন। তাহলে আপনি যে কোন কোম্পানিতে সহজে চাকরি পাবেন।

পণ্য বিক্রি করে ফেসবুক থেকে আয় করুন

বর্তমান সময়ে ফেসবুকের মধ্যে নিজের পণ্য বিক্রয় করে অর্থ উপার্জন করা খুব সহজ। এক্ষেত্রে আপনাকে নিজের একটি ফেসবুক প্রোফাইল তৈরি করতে হবে। অথবা একটি ফেসবুক পেইজ তৈরি করতে হবে। এগুলোর পেজের ব্র্যান্ডিং করার মাধ্যমে পেইজটা কে জনপ্রিয় করে তুলবেন। যখন ক্রেতারা আপনার পেইজে যুক্ত হতে থাকবে। তখন তাদেরকে আপনার পণ্যগুলো উপস্থাপন করতে হবে।

পণ্য বিক্রি
পণ্য বিক্রি

তারা আপনার পণ্যগুলো যদি পছন্দ করে। আপনাকে অর্ডার করবে। সেখান থেকে আপনি ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। যদি ফেসবুক পেইজে নিজের পণ্য বিক্রয় করতে চান। তাহলে আপনাকে এমন পণ্যগুলি নির্বাচন করতে হবে। যে পণ্যগুলো ফেসবুক পেইজে সহজেই আপনি বিক্রয় করতে পারবেন। আমার একজন বন্ধু রয়েছে। যে পড়ালেখার খরচ যোগাতে না পেরে।

এসএসসি পাশ করার পর পড়ালেখা বন্ধ করে দিয়েছিল। কিন্তু সে পড়ালেখা শেষ করার পরে থেমে থাকেনি। অর্থ উপার্জন করার জন্য বিভিন্ন উপায়গুলো অনুসরণ করে যাচ্ছিল। বর্তমান সময়ে সে ভাল একজন উদ্যোক্তা হয়ে উঠেছে। যদিও তার পড়ালেখার সম্পর্কে ভালো জ্ঞান নেই। কিন্তু সে ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়? সে বিষয়ে অভিজ্ঞ হয়ে উঠেছে।

অন্যের ইনকাম দেখে যদি আপনারা কাজ শুরু করেন। সেক্ষেত্রে কিন্তু আপনারা সফল হতে পারবেন না। আপনাকে নিজের দক্ষতা গুলো কে ব্যবহার করে নিজ উদ্যোগেই এই বিষয়ে কাজ করতে হবে। যদি আপনি ইচ্ছাশক্তি ধরে রাখতে পারেন। তাহলে আপনি সঠিকভাবে ফেসবুক পেইজে পণ্য বিক্রয় করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। যেহেতু এখানে এটি পুরাতন কোন আইডিয়া নয়।

ফেসবুক পেজের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ ছাত্র ছাত্রীরা তাদের পণ্য বিক্রয় করে অর্থ উপার্জন করে যাচ্ছে। সুতরাং এটি আপনি অবিশ্বাস করার কোনো কারণ নয়। এটি খুবই লাভজনক একটি আইডিয়া। যদি আপনি এটি ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন করতে চান, তাহলে আজকেই এই উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারেন।

পণ্য বিক্রি করে ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়

আপনার যদি নিজস্ব কোন পণ্য থাকে, অথবা নিজস্ব পণ্য সংগ্রহ করতে পারেন। তাহলে আপনি নিজের পণ্যগুলো বিক্রয় করে অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। যদি আপনার নিজস্ব কোন পণ্য না থাকে, এক্ষেত্রে আপনি আপনার আশেপাশের কোন দোকানের মালিকের সাথে চুক্তি করতে পারেন। দোকানদারের সাথে এমন একটা চুক্তি করবেন।

যেন ফেসবুক থেকে আপনি কোনো পণ্যের অর্ডার পেলে। সে যেন আপনাকে কম দামে পণ্য গুলো দিতে রাজি থাকে। অর্থাৎ দোকানদার যদি আপনাকে পণ্যটি ১০০ টাকা দিয়ে বিক্রয় করে। ফেসবুকের মাধ্যমে সে পণ্যটি ১২০ টাকা দিয়ে বিক্রি করতে পারবেন। পাশাপাশি আপনি ফেসবুকে যদি এধরনের পণ্য বিক্রয় করে থাকেন। তাহলে ডেলিভারি করেও অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। একটা পণ্য বিক্রয় করে যদি আপনি ২০ টাকা প্রফিট করতে পারেন। ডেলিভারি করে আরো ২০ টাকা প্রফিট করা সম্ভব।

অর্থাৎ একটা পণ্য বিক্রয় করে ৪০ টাকার বেশি আপনি লাভবান হতে পারবেন। যদি এই পদ্ধতি আপনি অনুসরণ করেন, তাহলে আপনি খুব সহজে শুরু করতে পারেন। আপনি আপনার আশেপাশের কোন দোকানদার মালিকের সাথে আপনি চুক্তি করে ফেলুন। এবং আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য গুলো তার কাছ থেকে সংগ্রহ করে ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করুন।

ফেসবুকে দুইভাবে বিজ্ঞাপন দেওয়া যায়। ফ্রি এবং প্রিমিয়াম। আমি আপনাকে সবসময় এই বিষয়ে পরামর্শ দিব, যেন আপনি সম্পূর্ণ ফ্রিতে মার্কেটিং করার মাধ্যমে আপনার পণ্যগুলো বিক্রয় করেন। আপনি যদি বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমে পণ্য বিক্রয় করতে চান। এক্ষেত্রে আপনাকে বেশি টাকা খরচ করতে হবে।

সেজন্য আপনি ফেসবুকের বিজ্ঞাপনের কথা বাদ দিয়ে সরাসরি নিজেই মার্কেটিং করুন। এবং মার্কেটিংয়ে নিজের অভিজ্ঞতা বাড়িয়ে তুলুন। এভাবে আপনি নিজেও একজন অভিজ্ঞ মার্কেটের হয়ে উঠতে পারবেন। এবং ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জনও করতে পারবেন।

ফেসবুক ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল দিয়ে আয় করুন

ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল এর মাধ্যমে ফেসবুক থেকে আয় হচ্ছে একটি জনপ্রিয় পদ্ধতি। বর্তমান সময়ে যাদের ব্লগ ওয়েবসাইট রয়েছে। তারা এই সুবিধাটি ব্যবহার করে ফেসবুক ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল থেকে প্রতি মাসে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করে যাচ্ছে। আপনি যদি আপনার একটা ফেসবুক পেইজ ব্যবহার করে ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল থেকে অর্থ উপার্জন করতে চান। তাহলে এই কাজটি খুব দ্রুত শুরু করতে পারেন।

এই কাজটি শুরু করার জন্য আপনার অবশ্যই একটি ওয়েবসাইট থাকতে হবে। এবং আপনার ওয়েবসাইটে আপনাকে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লেখালেখি করতে হবে। লেখালেখি করার মাধ্যমে লেখাগুলো ফেসবুক ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেলে যুক্ত করতে হবে। ফেসবুক আপনার লেখা গুলোতে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে যে ইনকাম করবে। সেই ইনকাম একটি অংশ আপনার সাথে শেয়ার করবে।

ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল দিয়ে ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়

ফেসবুক ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করার জন্য। প্রথমে আপনাকে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। বর্তমান সময়ে ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা দিয়ে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়। আপনি যদি ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান। এই ক্ষেত্রে আপনার আশেপাশের কোন পরিচিত কোন ডেভলপারের সাহায্য নিতে পারেন। যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেলের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন।

ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল
ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল

যদি আপনি ব্লগ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করেন। এক্ষেত্রে আপনি ফেসবুক এবং গুগল দুটি মাধ্যম থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। কিভাবে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করা যায়? অথবা কিভাবে ব্লগ সাইট নগদীকরণ করা যায়? সে বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে আমাদের আগের একটি ব্লগ পোস্ট রয়েছে। সেটি পড়ে ফেলতে পারেন।

কারণ, সে ব্লগ পোস্টের মধ্যে আমরা ব্লগ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ইনকাম করার বিভিন্ন উপায় আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। যদি আপনি ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য কারও সন্ধান না পেয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে আমাদের সাহায্য নিতে পারেন।

সরাসরি বিডি ব্লগের ফেসবুক পেজের মাধ্যমে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

আমাদের ফেসবুক পেইজে মেসেজ করলে আমরা খুব দ্রুত রিপ্লাই করবো। আমাদের কাছ থেকে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ইনকাম করার একাধিক গাইড পেয়ে যাবেন। যেন আপনি ব্লগ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারেন। একটি ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করে ফেলুন। এরপর আপনার ওয়েবসাইটে আপনাকে নিয়মিত পোস্ট করতে হবে।

এক্ষেত্রে সপ্তাহে দুই তিনটি করে আপনি পোস্ট করলেই চলবে। ২০ থেকে ৩০ টা পোস্ট পাবলিশ করার পর আপনি ফেসবুক পেজের মাধ্যমে ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেলের জন্য এপ্লাই করতে পারবেন। ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল এ এপ্লাই করার পর কয়েক দিনের মধ্যে আপনার অ্যাপ্লিকেশন গ্রহণ করা হবে। আবেদন গ্রহণ হলে ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

সাধারণত ফেসবুক পুরাতন পেইজ দিয়ে যারা আবেদন করে থাকেন। তাদের আবেদন খুব দ্রুতই গ্রহণ করা হয়। এক্ষেত্রে আপনার ব্লগ সাইটে যদি ২০ থেকে ৩০ পোস্ট থাকে। তাহলে আপনি খুব দ্রুত এপ্রুভাল পেয়ে যাবেন। এর মাধ্যমে ফেসবুক ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল এর মাধ্যমে অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। আশা করছি, এই আইডিয়াটি আপনারা অবশ্যই ভালো লাগবে।

যদি আপনি আইডিয়াটি পছন্দ করেন। তাহলে আজকে একটু ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করে ফেলুন। এবং সেই ব্লগ ওয়েবসাইট মনিটাইজ করে বিভিন্ন পদ্ধতিতে অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন শুরু করুন।

স্ট্যাটাস ছবি ডিজাইন করে ইনকাম করুন

বিভিন্ন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ও যারা ইনফ্লুয়েন্সার এবং সেলিব্রেটি রয়েছে। তাদের জন্য আপনি ফেসবুক স্ট্যাটাস ছবি ডিজাইন করার মাধ্যমে ফেসবুক থেকে আয় করতে পারেন। কিভাবে ফেসবুক স্ট্যাটাস ছবি ডিজাইন করতে হয়? সে বিষয়ে যদি আপনি বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে আমাদের আগের একটি আর্টিকেল পড়ে ফেলতে পারেন। আর্টিকেলটির লিংকটা নিচে দিয়ে দিচ্ছি। যেন আপনি সেখান থেকে লাভবান হতে পারেন। এটি হচ্ছে খুবই লাভজনক একটি আইডিয়া।

ফেসবুক স্ট্যাটাস ছবি ডিজাইন করার অ্যাপ ও কৌশল

ফেসবুক স্ট্যাটাস

যার মাধ্যমে আপনি আপনার স্মার্টফোন অথবা কম্পিউটার ব্যবহার করে ফেসবুক স্ট্যাটাস ছবি ডিজাইন করতে পারবেন। যারা ইনফ্লুয়েন্সার এবং সেলিব্রেটি রয়েছে। তারা সবাই এই সার্ভিসটা গ্রহণ করতে খুব দ্রুত আপনাকে হায়ার করবে। বিশেষ করে কমার্স নিয়ে যারা কাজ করে থাকেন। তারা তাদের ছবি ডিজাইন করার জন্য এবং বিজ্ঞাপন ব্যানার ডিজাইন করার জন্য আপনাকে নিয়োগ দেবেন।

যারা ফেসবুক স্ট্যাটাস ছবি ডিজাইন করে থাকেন। তাদের ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য আবেদন করার সুযোগ রয়েছে। যদি আপনি ভালো ছবি ডিজাইন করতে পারেন, তাহলে আপনি এই প্রফেশনে নিজেকে এগিয়ে নিতে পারবেন। এই প্রফেশনে কাজ করার জন্য আপনাকে অনেক বেশি কষ্ট করতে হবে না। যদি আপনার এই বিষয়ে একটুও দক্ষতা না থাকে, তাহলেও কোন সমস্যা নাই।

আপনি কয়েকদিন প্রাকটিস করলে এই বিষয়ে সঠিক দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন। এবং বিভিন্ন কোম্পানিতে চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবেন। যদি আপনি ফেসবুকে স্ট্যাটাস ছবি কিভাবে ডিজাইন করতে হয়? সে বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে চান। তাহলে আমাদেরকে কমেন্ট করতে পারেন।

ইতিমধ্যে আমাদের একটি ব্লগ পোস্টের লিংক আপনাদের কে দিয়ে দিয়েছি। আপনারা এখান থেকেও ভালো আইডিয়া তৈরি করতে পারবেন। যেন আপনারা ফেসবুক স্ট্যাটাস ছবি ডিজাইন করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

রিসেলার হিসেবে ফেসবুক থেকে আয় করুন

যারা কোনো ব্যক্তি বা কোম্পানির পণ্য নিয়ে পুনরায় বিক্রি করেন। তাদের কে মূলত রিসেলার বলা হয়। আপনি যদি একজন রিসেলার হিসেবে ফেসবুকে পণ্য বিক্রয় করে অর্থ উপার্জন করতে চান। এই ক্ষেত্রে আপনার জন্য দারুন এটি একটি দারুণ আইডিয়া।

রিসেলার বিজনেস
রিসেলার বিজনেস

সুতরাং আপনি যদি এই বিজনেস শুরু করতে চান, তাহলে আপনাকে অবশ্যই এমন একটি কোম্পানি নির্বাচন করতে হবে। যাদের পণ্যগুলো আপনি রিসেলার হিসেবে বিক্রয় করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের মধ্যে জনপ্রিয় একটি কোম্পানির রিসেলার ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। রিসেলার ব্যবসা করতে নিজেদের কোনো পণ্য থাকার প্রয়োজন নেই।

কিভাবে রিসেলার হিসেবে কাজ করতে পারেন?

এই বিষয়ে যদি আরও বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে আমাদের একটি ইউটিউব ভিডিও দেখে ফেলতে পারেন। এখানে আমরা আমাদের ইউটিউব এর একটি ভিডিও যুক্ত করে দিচ্ছি। যেখানে শপআপ রিসেলার এর পরিপূর্ণ গাইড শেয়ার করা হয়েছে। এরপরও যদি আপনারা কোন কিছু সহজে বুঝতে না পারেন, তাহলে আমাদেরকে কমেন্ট করে প্রশ্ন করতে পারেন। আমরা আপনাদেরকে খুব সহজ গাইড করব।

যেন আপনি একজন রিসেলার হিসেবে বিজনেস শুরু করতে পারেন। এটি ফেসবুক থেকে ব্যবসা করার জন্য অনেক জনপ্রিয় একটি পদ্ধতি। এখানে নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে শুরু করার জন্য আপনাকে কোন টাকা বিনিয়োগ করতে হবে না। ফেসবুক পেজের মাধ্যমে আপনি আপনার পণ্যগুলো মার্কেটিং করার মাধ্যমে বিক্রয় করতে পারবেন। যার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব।

শপআপ রিসেলার এর পরিপূর্ণ গাইড

যদি আপনি প্রফেশনাল পদ্ধতিতে ফেসবুক পেজের মাধ্যমে পণ্য বিক্রয় করতে চান। সে ক্ষেত্রে আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে ফেলতে পারেন। ওয়েবসাইট তৈরী করে ফেসবুক পেজ এবং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ডাবল টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই ক্ষেত্রে শুধুমাত্র আপনাকে ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য প্রাথমিকভাবে ৫ থেকে ৭ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। এর থেকে বেশি টাকা আপনাকে বিনিয়োগ করতে হবেনা।

এই বিনিয়োগের মাধ্যমে আপনি নিজের একটি ব্যক্তিগত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানে তৈরি করতে পারবেন। যার মাধ্যমে আপনি একজন রিসেলার হিসেবে ভালো পরিমাণ অর্থ ফেসবুক থেকে অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হবেন।

ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়

ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়? এ বিষয়ে আমাদেরকে অনেকেই অধিকাংশ সময়ে প্রশ্ন করে থাকেন। ইতিমধ্যে আমরা অনেকগুলো আইডি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। তবে পরবর্তীতে আমরা এই আর্টিকেলের মধ্যে আরও কিছু জনপ্রিয় ফেসবুক থেকে আয় করার আইডিয়া শেয়ার করব।

যেন আপনারা এখান থেকে আরও কিছু ইউনিক আইডিয়া পেতে পারেন। যার মাধ্যমে ফেসবুক থেকে আপনারা সহজে ইনকাম করতে পারবেন। ইতিমধ্যে যে আইডিয়াগুলো আমরা শেয়ার করেছি। এগুলো আপনাদের পছন্দ হবে।

যদি আইডিয়া গুলো আপনারা পছন্দ করে থাকেন, তাহলে আমাদের এই পোস্টটি আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। এবং এখান থেকে যে কোন একটি আইডিয়া পছন্দ করে। ফেসবুক থেকে আয় এর জন্য কাজ শুরু করতে পারেন।

Related Posts

Leave a comment