1 min read

বন্ধুত্বের একদশক: কিছু স্মৃতি কিছু কথা – Md. Omar khan

২০১৩ থেকে ২০২৩। বন্ধুত্বের একদশক। এই একদশকের কিছু স্মৃতি কিছু কথা নিয়ে লিখা আমাদের গল্প।

২০১৩ সাল আমি ক্লাস নাইনে (নবম শ্রেণি) নতুন একটি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হলাম মাত্র।

আমার মেজ চাচুর ছোট ছেলে আজিজ আগে থেকেই সেখানে পড়তো।

আজিজ বয়সে আমার ছোট। ও তখন ক্লাস সেভেনে (সপ্তম শ্রেণি) পড়তো।

আমি আর আজিজ হোস্টেলে থাকতাম। আমাদের রুম আবার আলাদা ছিল। তবুও খাবার সময় এক সাথে খেতাম।

আমাদের হোস্টেলে ডাইনিং ছিল না। তাই খাবার নিয়ে রুমে খেতে হতো।

খাবার আজিজ এর রুমে এনে এক সাথে খেতাম।

আমার মন প্রথম দিকে একটু খারাপ থাকলেও আজিজ আমাকে পেয়ে অনেক খুশি।

প্রথম প্রথম সবচেয়ে মন খারাপ হতো আছরের পর। তখন সবাই খেলতে চলে যেতো। কেউ টিউশনে।

আমিএকা একা রুমে বা হোস্টেলের ছাঁদে উঠে চারদিকে থাকাতাম। সবুজ আর সবুজ। কিছুটা ভালোই লাগতো।

অপেক্ষা করতাম কখন মাগরিবের আজান দেয়। মাগরিবের সময় সবাই থাকতো, নামাজের পর একসাথে পড়তে বসতাম।

পড়ার সময়ও আজিজ আর আমাকে আলাদা হতে হতো। প্রতিটি ক্লাসের জন্য আলাদা পড়ার জায়গা।

একদিন আছরের পর মাকসুদের সাথে দেখা, টুকটুকে লাল রংয়ের একটা পাঞ্জাবি আর গলার সাথে পেচানো একটি রুমাল ছিল।

দেখতে আমার চেয়ে জুনিয়র মনে হলেও কথায় অত্যন্ত পন্ডিত ছিল। মাত্র কয়েক মিনিটেই আমি ওকে বন্ধু বানিয়ে নিলাম।

এরপর একসাথে নামাজ পড়ে পড়তে বসলাম। হ্যা এখানে বলে রাখি মাকসুদ আমার ক্লাসের বন্ধু। যার কারণে আমাদের পড়ার জায়গাটা একই।

সম্ভবত একই রুমে ছিলাম। খুব স্পষ্ট মনে করতে পারছি না। একই রুমে কিনা সেটা।

ঐদিন পড়ার টেবিলে আর পড়া হলো না গল্পই হলো। পরের দিন প্রস্তুতি ছাড়া ক্লাসে গেলাম।

একই বেঞ্চে বসলাম গিয়ে। প্রস্তুতি ছাড়া গেলে যা হওয়ার তাই হলো!!

দুই জনকে এক সাথে দিল বশর হুজুর, আমাদের সবচেয়ে বেশি পানিশমেন্ট দিতেন সম্ভবত বশর হুজুর।

সম্মানিত হুজুরের জন্য অনেক দোয়া করি। ওনার ছোট ছেলে আরমান ও আমাদের সাথে পড়তেন।

উন্নত চরিত্রের অধিকারী একজন শিক্ষক। ভিষণ ভালো লাগে।

ঘুম থেকে উঠা থেকে শুরু করে আবার ঘুমানো পর্যন্ত মাকসুদ আর আমি সবকিছুতে একসাথে চলতাম।

মাকসুদ বন্ধুদের সাথে কেমন প্রিয় ছিল সেটা বলতে পারবো না। তবে ক্লাসের প্রতিটি মেয়ের কাছে মানে বান্ধবীদের কাছে যথেষ্ট পরিমাণ প্রিয় ছিল।

দিন যত যাচ্ছে আমাদের একে অপরের সাথে বন্ধুত্বের সম্পর্কটাও তত শক্তিশালী হচ্ছে।

মাকসুদ তখন মোবাইল ব্যবহার করতো। ওর মোবাইল থেকে মেজ ভাই আর বাড়িতে কথা বলতাম।

মাকসুদের হাতে সবসময় কোনো না কোনো বই থাকতো। শিবখেরার লিখা “তুমিও জিতবে ” বইটা মাকসুদ কতবার পড়ছে গুনে রাখা দায়। ও প্রচুর পরিমাণ বই পড়তো।

২ জন মিলে আর.জে কিবরিয়া পরিচালিত “জীবনের গল্প” শুনতাম রেডিওতে।

আছরের পর যখন কেউ থাকতো না, আমি আর মাকসুদ মসজিদে গিয়ে বক্তব্য দেওয়া চর্চা করতাম।

মাকসুদ বক্তা হলে আমি শ্রোতা, আর আমি বক্তা হলে ও শ্রোতা। আমি কখনোই ওর সাথে পারতাম না।

ও তখন ৫ মিনিট কথা বললে ১৫ টি কুরআন হাদিস ও বিভিন্ন বইয়ের রেফারেন্স দিত।

সেদিক থেকে আমি অনেক পিছিয়ে ছিলাম। এখনো পিছিয়ে।

প্রথম তাহাজ্জুদ আদায়ের অভ্যসটা মাকসুদের কাছ থেকে দেখে। সোমবার আর বৃহস্পতিবারে রোজা রাখার চর্চাটা মাকসুদের সাথে।

আমি তাকওয়ার দিক থেকে বারবার ওর পিছিয়ে থাকতাম। এখনো পিছিয়ে আছি।

একবার শবে বরাতের রাতে, আমরা ঐ এলাকার প্রতিটি মসজিদে গিয়ে ২ রাকাত করে নফল আদায় করছিলাম। টার্গেট ছিল ১০ টি মসজিদে ২০ রাকাত নফল নামাজ আদায় করবো।

কিন্তু ৭ টা শেষ করে ৮ নং মসজিদে যখন যাবো, ঠিক তখনি মঈন ভাই মাকসুদের মোবাইলে কল দেন, কথার এক ফাঁকে প্লানটির কথা বললে, ওনি সাথে সাথে নিষেধ করেন। মঈন ভাই তখন চট্টগ্রাম কলেজে এইচএসসি’র ছাত্র।

মঈন ভাই তখন একটি ঘটনা বললেন তখন, ঘটনাটিও বলছি,

কোনো একটি মসজিদে সম্ভবত ৬ জন যুবক নামাজ পড়তেছেন মাঝ রাতে। এলাকাবাসী তাদের চুর মনে করে সবাইকে শহীদ করে ফেলেন।

এরপর আমাদের তাড়াতাড়ি হোস্টেলে চলে যেতে বললেন। আমরাও চলে আসলাম।

কয়েকদিন পর মাহে রমজান উপলক্ষে “মাহে রমজানের ডাক” কিছু পোস্টার আনছেন মাকসুদ, আর মালেক ভাই। মালেক ভাই আমাদের ১ ব্যাচ সিনিয়র।

পোস্টারগুলো লাগাতে হবে রাতে। আমাদের হোস্টেল রাতে বন্ধ থাকে। কিন্তু বের হতেই হবে। পোস্টার লাগাতেই হবে।

শেষ পর্যন্ত রাত আনুমানিক ১ টার দিকে হোস্টেলের ২য় গেইট দিয়ে আমি, মাকসুদ, মালেক ভাই, আলা উদ্দিন, আবু তৈয়ব ভাই, জাহেদ বের হয়।

২য় গেইট যে আছে সেটা অনেক ছাত্ররা জানতো না। আমিও ঐ দিন প্রথম দেখলাম।

আমরা ৬ জনের মধ্যে ৩ জন করে গ্রুপ হয়ে যায়। আলাদা জায়গায় পোস্টারিং করতে হবে তাই গ্রুপ করা।

পোস্টারিং করা প্রায় শেষের দিকে। শেষ পোস্টারটা যখন লাগাচ্ছি ঠিক তখনই কেউ একজন ডাক দিলেন। আমাদের দাঁড়াতে বললেন। কিন্তু আমরা দাঁড়ায়নি।

পরে তারা মটর সাইকেল নিয়ে এসে আমাদের ধরে পেলেন। তখন আনুমানিক রাত ২:৩০। সেই সময় থেকে তারা ইচ্ছে মতন পিটাইছেন সকাল ৬:৩০ পর্যন্ত।

আমাদের শেষ রিকুয়েষ্ট ছিল, ফজরের নামাজটা ক্বাযা হয়ে যাবে। প্লিজ একটু নামাযটা পড়তে দিন। কিন্তু তারাই কিছুতেই নামায পড়তে দিলো না।

২০১৩ সালে মাকসুদ আর আমার ঐ ১ ওয়াক্ত নামাজটাই ক্বাযা হয়েছিল পুরো ১ বছরে। তারা প্রতিষ্ঠানকে বিচার দেন।

পরে হোস্টেল থেকে বের করে দিলেন মাকসুদ আর আমাকে। তখন ডা:বেলাল আমাদের কিছু টাকা দিলেন নাস্তা করার জন্য।

আমরা একেবারেই হাসতে হাসতে বের হয়ে গেলাম। আমি আমাদের বাড়িতে চলে আসি। মাকসুদ তার নানুর বাসায় চলে যান।

এখানে বলে রাখি, মাকসুদের দেশে বাড়ি রাজশাহী আর আমার চট্টগ্রাম।

যাওয়ার সময় দুজন দু’জনকে জড়িয়ে ধরলাম। ছোট একটা কাগজে মাকসুদ ওর নাম্বারটা লিখে দিল।

চলে আসলাম বাড়িতে। বাড়িতে মনে করছেন রমজান উপলক্ষে বন্ধ তাই চলে আসছি, বাসায় মেজ ভাইয়া ছাড়া কেউ জানেন না যে, আমাকে হোস্টেল থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে।

রমজানটা বাসায় চলে গেলো। শেষ ১০ দিন আমাদের মহল্লার মসজিদে ইতিকাফ ছিলাম। ঐটাই ছিল জীবনের প্রথম ইতিকাফ।

অনেক ভালো একটা সময় পার করছি শেষ ১০ দিন। আলহামদুলিল্লাহ।

ঈদের ছুটি শেষ হওয়ার পর হোস্টেলে যাব ঐ রকম করে বাসা থেকে চলে আসি।

আগে থেকে রাসেল ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ ছিল, ওনার সাথে কথা বলে চলে আসলাম চট্টগ্রাম শহরে, কিছু দিন চট্টগ্রাম পূর্ব জেলা অফিসে ছিলাম।

সেখান থেকে আহাদ ভাইয়ের সাথে রাউজান দক্ষিণের অফিসে যায়।

অফিসে আমি আর মাকসুদ থাকতাম। তখন আমাদের সার্বিক দেখাশোনা করতেন, এরশাদ ভাই, সাজ্জাদ ভাই, মাঝে মাঝে মনির ভাই আসতেন।

ঐ সময়ে আমরা কোথাও বের হতে পারতাম না। সারাদিন রুমে শুয়ে, বসে সময় কাটাতাম।

মেজাজটা তখন আমার খুবই খিটখিটে থাকতো।

মাকসুদের সাথে আমি কারণে অকারণে ঝগড়া করতাম। আর ও সব সময় মজা করতো। বাসায়ও যোগাযোগ করতে পারছিলাম না।

আম্মু নাকি রোজ রোজ কান্না করতেন, পরে সেটা আব্বুর কাছ থেকে জানলাম।

মাকসুদ সে সময় অনেক বেশি সেবা করেছেন। রোজ রোজ রান্না করতো, আমি কোনো রকম প্লেটটা পরিষ্কার করতাম।

জেলা অফিসে থাকার সময় একদিন জোহরের নামাজ পড়তেছিলাম একা একা, ঐ দিন বাসায় ইমাম ভাই ছাড়া আর কেউ ছিলেন না।

ইমাম ভাই রান্নার কাজে ব্যস্ত ছিলেন, জেলার এরশাদ ভাই সম্ভবত ফটিকছড়ি গেছেন।

জোহরের নামাজে দাঁড়াতেই আম্মুকে ভিষণ মিস করছি। সেই নামাজে আমার অশ্রুতে জায়নামাজের সামনের ভাগ পুরোটাই ভিজে গেলো।

পরে রাসেল ভাই IIUC থেকে আসলে আম্মুর সাথে কথা বলি।

জেলা অফিসের আরেকটি মজার ঘটনা বলি, একদিন দুপুর বেলা বাড়ি যাচ্ছিলাম।

যদি ভুল না করি তখন অফিসে এরশাদ ভাই, সাকুর ভাই আর ইমাম ভাই ছিলেন, আমি বাড়িতে যাওয়ার সময় সামনের দিক থেকে সবাইকে আটকিয়ে চলে গেছিলাম।

পরে আমাকে কল দিয়ে যে বকা দিবেন সেই সুযোগও ছিল না। কারণ তখন আমি মোবাইল ব্যবহার করতাম না। পরে শুনলাম আহাদ ভাই এসে দরজা খুললেন।

মাকসুদের সাথে কিছু দিন থাকার পর আমি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা চলে গেলাম।

ঐদিন মাকসুদের কাছ থেকে যখন বিদায় নিচ্ছি অঝোরে দুজনই কান্না করলাম। ওকে একা একা রেখে চলে আসতে খুবই কষ্ট হচ্ছিল। তবু চলে যেতে হলো।

এখন আমি দক্ষিণ জেলায় আর ও পূর্ব জেলায়। এভাবে জীবন থেকে চলে গেলো ২০১৩-১৪। এর মাঝে একবার চট্টগ্রাম কলেজে একটা প্রোগ্রামে ওর সাথে দেখা হয়েছিল।

পরে ২০১৪ সালের শেষের দিকে রাউজান দক্ষিণে চলে যাই, মাকসুদ তখন অন্য জায়গায় থাকতো মাঝে মাঝে দেখা করার জন্য আসতো।

এসএসসির পর আমি আবার মহসিন কলেজে চলে যায়, মাকসুদ অন্য একটা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়। আমি মহসিন কলেজের হলে উঠি।

মাকসুদের সাথে যোগাযোগ হতো। মাকসুদ এখন আগের মাকসুদ নেই। অনেক পরিবর্তন। ওর হাতে এখন গিটার, নামি-দামি ব্র্যান্ডের ক্যামেরা, ২ বার দেখা করার সময় একই মোবাইল দেখা যেতো না।

অনলাইনে বিশাল এক নেটওয়ার্ক। অত্যন্ত রোমান্টিক কবিতা, গল্প লিখে, এমন কিন্তু বেশ কিছু মাসিক ম্যাগাজিনে ওর কবিতা গল্প ছাপা হয়।

সেই সময় তার ডজনখানেক লিখা তরুণ-তরুণীদের কাছে জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠে আসে। যেমন:

২১ পর্বে প্রকাশিত তার লিখা, “অযোগ্য এক ছেলে” ১৫ পর্বে লিখা “এক বিহারি মেয়ে” “বেহায়া আত্মা”, “kitkat”, “A journey with Fairy”, “পাগল ও পাগলী”, “সুন্দর একটি মনের খোঁজে”, “আমি বাঁশি ও পরী”,”নারী ও পুরুষের মাঝামাঝি”, “পারফিউম”, “জানালার অশরীরী”,”দ্যা মিস্ট্রি ও স্ট্রেঞ্জ পন্ড”, “প্রতিশোধ ছিল” এসব ছিল তার তুমুল জনপ্রিয় গল্প।

যাহোক, এখন ২০২৩ সাল। আজ মাকসুদ বিবাহিত এক সুপুরুষ।  মাকসুদ এখন আবারও ২০১৩ সালে ফিরে গেছে। আজ ও নিয়মিত তাহাজ্জুদ আদায় করে।

দুজনের দূরত্ব আজ ৫৪০০ কিলোমিটার। ইচ্ছে হলেও পারছি দুজন মিলে আবারও মিনি বাংলাদেশ, ফয়েজ লেক, স্টেডিয়াম, সী-বিচ, রাঙামাটি এসব জায়গায় যেতে।

কয়েকদিন আগে মেসেজ দিলাম।

কেমন আছিস দোস্ত?  নাস্তা করছিস? ও আমাকে টেক্সট করলো দোস্ত আজ সোমবার। সাথে সাথে মনে পড়লো ও রোজা রাখছে।

তাকওয়ার দিক থেকে আমি মাকসুদের তখনো পিছিয়ে ছিলাম এখনো পিছিয়ে। 

মাকসুদের সাথে আমার বন্ধুত্বের যেমন এক দশক তেমনি আমার লিখালিখিরও একদশক।

আমার প্রথম কবিতা “বৃষ্টির শব্দ” ২০১৩ সালেই লিখা।

একদিন ক্লাস টাইমে ভিষণ বৃষ্টি হচ্ছিল।  টিচার ছিলেন না। টিচার না থাকলে ক্লাসটা এমনিতেও চিল্লাচিল্লি থাকে সেখানো বৃষ্টি, বাতাস, বজ্রপাত, বিদ্যুৎ চমকানি সব একসাথে।

মেয়েদের আওয়াজ তো আর বলতে হচ্ছে না।

সেই সময়টাতে মাকসুদ কবিতা লিখতেছিল ক্লাসের এক কোণায় বসে বসে।  আর আমি পড়তেছিলাম।

সেদিন আমিও ট্রাই করতে করতে হয়ে গেলো আমার প্রথম কবিতা  “বৃষ্টির শব্দ ” সেই থেকে আজ ২০২৩। এখনো লিখা হয়।

আমার সবচেয়ে বেশি রোমান্টিক কবিতাগুলো লিখা হয় ২০২০-২২ সালে।

এখন লিখালিখিটা আমার পেশার দিকে যাচ্ছে। আমার ১৪৭ টা লিখা bdbloq.com এ প্রকাশিত হয়। আরো বেশ কিছু লিখা”গ্রো বাংলা ” তে আছে।

বন্ধুত্বের একদশকে অনেক স্মৃতি জড়িত, এখনো কথা হলে বন্ধুত্বে কিছু স্মৃতি কিছু কথা নিয়ে একটু হলেও আলোচনা করি।

আমার সবচেয়ে কষ্টের সময় মাকসুদ আমার সঙ্গী ছিল। জানিনা আমার সুখের সময়ের সঙ্গী বানাতে পারি কিনা?

One thought on “বন্ধুত্বের একদশক: কিছু স্মৃতি কিছু কথা – Md. Omar khan

  1. জানি না কি বললে আমার অনুভূতিটা যথাযথ প্রকাশ পাবে। জাজাকুমুল্লাহি খাইরান।

    ভালো বন্ধু নির্বাচন করতে পারাটাও আল্লাহর একটি নিয়ামত।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *